সূত্রের খবর, নতুন নম্বরের সিম দিয়ে কাচড়াপাড়ার দুই বন্ধুকে ফোন করে আশ্রয় চেয়েছিল। এছাড়াও তার মা ও এক ভাইকে ফোন করেছিল। পুলিশ মোবাইলের IMEI নম্বর থেকে মোবাইলের টাওয়ার লোকেশন ট্র্যাক করে মোবাইল উদ্ধার করে। জানা যাচ্ছে, চালাকির সঙ্গে সে স্টেশনের জনবহুল এলাকায় মোবাইল ফেলে দেয়। যাতে কোনও ব্যক্তি সেই মোবাইল পেলে পুলিশ মোবাইলের লোকেশন ধরে তার পিছু ধাওয়া করে বিভ্রান্ত হয়।
advertisement
২০২৩ সালে ঈশিতা দ্বাদশ শ্রেণির বোর্ড পরীক্ষা দেওয়ার পর তাঁকে কৃষ্ণনগরে নিয়ে চলে আসে তাঁর পরিবার৷ এর পর থেকেই ঈশিতার সঙ্গে যোগাযোগ কমে যায় দেশরাজের৷ কিন্তু দু জনের মধ্যে যোগাযোগ পুরোপুরি ছিন্ন হয়েছিল কি না, সে বিষয়ে নিশ্চিত নন তদন্তকারীরা৷ দেশরাজের থেকে দূরে রাখতেই মেয়েকে কৃষ্ণনগরের বাড়িতে ফিরিয়ে এনেছিল মল্লিক পরিবার৷ কিন্তু পরিবার না চাইলেও কি গোপনে দেশরাজের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছিল ঈশিতা? কৃষ্ণনগরের মানিকপাড়ায় যেভাবে সোমবার দুপুরে বাড়িতে ঢুকে ঈশিতাকে খুন করেছে দেশরাজ, তাতে দু জনের মধ্যে গোপনে যোগাযোগ ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ৷