দুর্ঘটনাটি ঘটে বৃহস্পতিবার সকালে, কালিয়াগঞ্জ শহরের শিমুলতলা এলাকায়। শিমুলতলার বাসিন্দা ২৩ বছরের দীপঙ্কর বোস এদিন সকালে নিজের বাড়িতে বসে রোজকার মতোই ফোনে প্রয়োজনীয় কিছু কথা বলছিলেন। কথাশেষে, মোবাইলটি প্যান্টের পকেটে রেখে দেন। এরপরই ঘটে যায় সেই ভয়ঙ্কর কাণ্ড! প্যান্টের পকেটে বিকট একটা আওয়াজ , সঙ্গে বেরতে থাকে ধোঁয়া।
অনেক কষ্টে প্যান্টের পকেট থেকে মোবাইল ফোনটি বের করলে দেখা যায় সেটি পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে। এই দুর্ঘটনায় দীপঙ্কর বাবুর পায়ের একাংশও পুড়ে যায়। তাঁকে তরিঘরি কালিয়াগঞ্জ স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হলেও, এখনও ঠিকমতো চলাফেরা করতে পারছেন না দীপঙ্কর।
advertisement
বছর খানেক আগে, অনেক কষ্টে টাকা যোগাড় করে কালিয়াগঞ্জের এক দোকান থেকে ১৮৯৯৯ টাকা দিয়ে ভিভো কম্পানির ভি৫এস মোবাইল ফোনটি কোনেছিলেন দীপঙ্কর। এই ঘটানার পর থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। এই মোবাইল কোম্পানির বিরুদ্ধে ক্রেতা সুরক্ষা আদালতেও মামলা করার কথা ভাবছেন দীপঙ্কর। কালিয়াগঞ্জ থানার আই সি জানিয়েছেন, দীপঙ্করবাবুর অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু হয়েছে।
আরও পড়ুন-#EgiyeBangla: রাজ্য সরকারের উদ্যোগে নারায়ণগড়ে স্কুলমুখী হচ্ছে পড়ুয়ারা