জেনে নিন চিকিৎসকরা ডিওডোরেন্ট ব্যবহার নিয়ে কোন কোন রোগের সম্ভাবনার কথা বলছেন-
ঘাম গ্রন্থি বন্ধ করে দেয়:
ডিওডোরেন্ট ব্যবহারের ফলে রোমকূপ বন্ধ হয়ে যেতে পারে। ঘামের সঙ্গে শরীর থেকে বহু ক্ষতিকারক টক্সিনস বেরিয়ে যায়। কিন্তু রোমকূপ বন্ধ থাকলে তা শরীরের ভিতর জমতে থাকে। এতে শরীরের কোষ নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এমনকী, ক্যান্সারের আশঙ্কাও উড়িয়ে দেয়া যায় না।
advertisement
বিভিন্ন ত্বকের সমস্যা:
সাধারণত ডিওডোরেন্টে প্রোপেলিন গ্লেকল নামের কম্পাউন্ড থাকে বলে বিভিন্ন ধরনের ত্বকের সমস্যা হতে পারে। যেমন: গায়ে লাল গুটি দেখা যেতে পারে বা ত্বক জ্বালা করতে পারে। একই সঙ্গে এই কম্পাউন্ড নিউরোটক্সিক। ফলে আপনার সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমের ক্ষতি করতে পারে। রোল অন বা স্টিক ডিওডোরেন্টে প্রোপেলিন গ্লেকলের মাত্রা বেশি থাকে।
অ্যালজাইমারস ডিজিজ:
অ্যান্টিপারসপিরেন্টের প্রধান উপদান হলো অ্যালুমিনিয়াম। এর ফলে হতে পারে ডিমনেশিয়া এবং অ্যালজাইমারস ডিজিজ। বারবার ডিওডোরেন্টের গন্ধ শুকলে অ্যাজমাও হতে পারে।
হরমোনাল ইমবালেন্স:
বেশিরভাগ ডিওডোরেন্টে প্রিজারভেটিভ হিসেবে প্যারাবেনস (Parabens) ব্যবহার করা হয়। এর ফলে শরীরে হরমোনাল ইমব্যালেন্স থেকে অনিয়মিত ঋতুচক্রের সমস্যা তৈরি হয় এবং মেয়েরা উপযুক্ত বয়েসের আগেই ঋতুমতী হয়ে যেতে পারে।