কারণ, এখানে একজন ইন্টারভিউয়ার বা চাকরিদাতা দেরিতে এসেছেন। রেডিটের এক পোস্টে একজন চাকরিপ্রার্থী জানান, তাঁর ইন্টারভিউয়ার ৪৫ মিনিট দেরি করায় তিনি বিচলিত হয়ে পড়েন। এমনকী সেই চাকরি তিনি নিতেও চাননি। ঘটনাটি বিদেশের কোথাও ঘটেছে, তবে জায়গার নাম জানা যায়নি।
advertisement
নিকোল নামে আবেদনকারী তখন তাঁর চাকরিদাতাকে বলেছিলেন যে, তিনি এই পদটি প্রত্যাখ্যান করছেন। তিনি জানান যে, এতক্ষণ অপেক্ষা করে তিনি বিভ্রান্ত হয়ে পড়েন। ‘আমি চাকরি পেয়েছিলাম, কিন্তু প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছি। আমি তাঁকে যে ইমেইল পাঠিয়েছি সেখানে উল্লেখ করেছি।’ নিকোল রেডিটের পোস্টে লিখেছেন একথা।
তিনি লিখেছেন, ‘আপনার প্রতিক্রিয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আমি এটি অনেক চিন্তাভাবনা করেছি, এবং যদিও আমি আপনার প্রস্তাবের প্রশংসা করি, আমি ভয় পাচ্ছি যে আমাকে এই সময়ে প্রত্যাখ্যান করতে হবে। এটা বলতে আমার কষ্ট হচ্ছে, কিন্তু গতকালের বৈঠক আমার প্রত্যাশা অনুযায়ী হয়নি। আমি আশা করেছিলাম যে আপনি সময়মতো উপস্থিত হবেন এবং আপনি নিজে আমাকে জানাবেন, আমার সঙ্গে দেখা করবেন। আপনি শুধু দেরি করেননি, আপনি রক্ষণাত্মক হয়ে উঠেছিলেন এবং আমি যখন এটি উল্লেখ করেছি তখন আপনি অজুহাত তৈরি করে বেরিয়ে যান। এই গুণাবলী আমিও একজন বসের মধ্যে খুঁজছি না। আমি মনে করি আমরা উভয়ই একমত হতে পারি যে আমাদের ভূমিকা পরিবর্তন করা হলে আপনার আচরণ যথাযথ বলে বিবেচিত হত না।’ সোশ্যাল মিডিয়া তোলপাড় হয়েছে নিকোলের এই কাণ্ডে। আপনার কী মত?