শিক্ষক: চিঙ্কু, তোমার প্রতিবেশী দাদুকে তো আজকাল আর দেখা যাচ্ছে না...?
চিঙ্কু: স্যার, উনি মারা গিয়েছেন...!
শিক্ষক: আরে, ওনার কী হয়েছিল...?
চিঙ্কু: উনি টিভিতে যোগা শেখানো বাবাকে দেখে যোগা করছিলেন...!
মাস্টার: আচ্ছা, তার পর...?
চিঙ্কু: ওই বাবা নির্দেশ দিয়েছিলেন যে, একটা দীর্ঘ নিঃশ্বাস নিতে হবে এবং আমি বললেই তা ছেড়ে দিতে হবে...
advertisement
শিক্ষক- আচ্ছা, তার পর...?
চিঙ্কু- তার পর আর কী! হঠাৎ করে লোডশেডিং হয়ে গেল আর তিন ঘণ্টা পর যখন কারেন্ট এল, তত ক্ষণে দাদু মারা গিয়েছেন...!
শিক্ষক: তুমি কি কখনও কোনও মহৎ কাজ করেছ?
পাপ্পু: হ্যাঁ স্যার, করেছি!
শিক্ষক: কী রকম?
পাপ্পু: এক বার একটা মেয়ে ধীরে সুস্থে বাড়ির দিকে যাচ্ছিল। এর পর আমি আমার কুকুরটিকে তার পিছনে ছেড়ে দিয়েছিলাম। ফলে মেয়েটিও তাড়াতাড়ি বাড়ি পৌঁছে গেল!
বাসে একটা ছেলে দাঁড়িয়ে ছিল। বাসটি জোরে ব্রেক কষতেই ছেলেটি একটি মেয়ের উপর গিয়ে পড়ল।
মেয়ে: অসভ্য... এটা তুমি কী করছো?
পাপ্পু: আইটিআই আর তুমি?
মন খারাপ করে বসে ছিল সান্টা...
বান্টা: কী হয়েছে, মন খারাপ করে বসে আছিস কেন...?
সান্টা: কী আর বলব বন্ধু! এক জন বলেছে যে, গাছের থেকে আমরা ‘শীতল ছায়া’ পাই। অথচ আমি তিন দিন ধরে এই গাছের নিচে বসে আছি,
কিন্তু না এল ‘শীতল’, আর না এল ‘ছায়া’...!
আরও পড়ুন- গাছ না গিরগিটি! সবুজের আড়ালে ১০ সেকেন্ডে গিরগিটি খুঁজতে গেলে লাগবে শ্যেনদৃষ্টি
পাপ্পু কলেজে পৌঁছনো মাত্রই আনন্দে লাফাতে শুরু করল...!
গাপ্পু: কী হয়েছে, এত আনন্দ কীসের?
পাপ্পু: আজকেই প্রথম বার মেট্রোতে একটা মেয়ে আমার সঙ্গে কথা বলল!
গাপ্পু: বাহ দারুন, তো কী কথা হল?
পাপ্পু: আমি বসেছিলাম। সে বলল, এখান থেকে ওঠো! এটা লেডিজ সিট...!
বাসে লেখা ছিল, 'বিনা টিকিটে ভ্রমণকারী যাত্রীরা সাবধান’!
ওই একই বাসে পাপ্পুও বাড়ি ফিরচ্ছিল।
পাপ্পু এই লাইনটা পড়ে ভাবল: বাহ! যাঁরা টিকিট নেবেন না, তাঁরা সাবধানে থাকবেন!
আর যাঁরা টিকিট কেটেছেন, তাঁরা কি নিজেদের জিনিসপত্র চুরির জন্য রেখে দেবেন?
স্বামী: জানু, ৩ ঘণ্টার জন্য তুমি কোথায় উধাও হয়ে গিয়েছিলে?
বউ: আরে শপিং করতে শপিং মলে গিয়েছিলাম, বেবি!
স্বামী: আচ্ছা, জানু। তা কী কী কিনলে?
স্ত্রী: একটা হেয়ার ব্যান্ড আর ৪৫টা সেলফি!