আরও পড়ুন- নিজে নিজেকে কাতুকুতু দিলে কেন কিছুই অনুভব হয় না? রইল আসল কারণ
চিত্রশিল্পটিতে একটি নিষ্পাপ শিশুর মুখ দেখানো হয়েছে। যার চোখ থেকে ক্রমাগত অশ্রু ঝরছে। প্রথমদৃষ্টিতে মনে হতেই পারে যে, চিত্রশিল্পীর মাথায় ছিল খিদে বা তেষ্টায় কাঁদছে এমন একটি শিশুর ছবি আঁকতে হবে। বলা হয়, যে ব্যক্তি নিজেদের বাড়িতে এই চিত্রশিল্পটি রাখেন, এই শিশুর কান্না তাঁর সর্বনাশ ডেকে আনে।
advertisement
শুধু তাই নয়, আরও গুজব শোনা যায় যে হাজারেরও বেশি জীবন নিয়েছে এই চিত্রশিল্পটি। ছবিটি কখন আঁকা হয়েছিল তা কেউ জানে না। তবে কেউ কেউ বলেন, চিত্রটি যখন প্রথম বাজারে আসে বিক্রির জন্য তখন নাকি পঞ্চাশ হাজারেরও বেশি কপি বিক্রি হয়েছিল।
আরও পড়ুন- "শিবের মতো বিষপান করে যন্ত্রণা সয়েছেন মোদিজি": গুজরাত দাঙ্গা প্রসঙ্গে অমিত শাহ!
ক্রন্দনরত শিশুর এই ‘অভিশপ্ত’ চিত্রকর্মের গল্প একবার দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়লে আর কেউই তা কিনতে রাজি হয়নি। অনেকে এমনও বলেন যে ছবিটি দেওয়ালে টাঙানোর পরে, মানুষ তাঁদের আত্মীয়দের হারাতে শুরু করে এবং পরিবারে বা প্রিয়জনের মৃত্যু ঘটে।
আরেকটি গুজব রয়েছে, যে স্টুডিওতে ছবিটি তৈরি করা হয়েছিল সেটিও নাকি আগুনে পুড়ে গিয়েছে।