তথ্য অনুযায়ী, অভিযুক্ত জাল প্যান কার্ড ব্যবহার করে পরীক্ষা দিতে এসে ধরা পড়েছে। সে জাল কার্ড নিয়ে স্কুলে ঢুকে পরীক্ষা দিচ্ছিল। সেসময় পরীক্ষা কেন্দ্রের টেকনিক্যাল টিমের সদস্যরা এসে তাকে ধরে ফেলে। এরপর অভিযুক্ত বলে, সে আদিত্যের কাছ থেকে ৬০ হাজার টাকা নিয়ে পরীক্ষা দিতে এসেছিল। সে আরও বলে যে ‘‘আমার অর্থের খুব প্রয়োজন ছিল, তাই আমি এই কাজ করেছি, এখন দয়া করে আমাকে ক্ষমা করুন।’’
advertisement
তবে এই ‘মুন্না ভাই’কে পুলিশ ডেকে তাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। যে ছাত্রটি নকল কাগজ নিয়ে পরীক্ষা দিতে এসেছিল তাকে ইনভিজিলেটর দেখতে পেয়ে বললেন, ‘‘তুমি খুব চালাক হয়ে গেছ।’’ পুলিশ তাকে কোতোয়ালি নগরে এরপর নিয়ে আসে।
পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, টেকনিক্যাল টিমের সদস্যদের সন্দেহ হতেই যুবককে জিজ্ঞাসাবাদ করেন তাঁরা ৷ পরীক্ষার্থী তখন সাফ জানান, তিনি অন্য ছাত্রের হয়ে পরীক্ষা দিচ্ছিলেন, যার জন্য সে ৬০ হাজার টাকা নিয়েছে। স্কুল শিক্ষক রঞ্জিত সিং জানান, যখন সিটিইটি পরীক্ষা চলছিল, তখন একজন পরীক্ষার্থী ধরা পড়ে যে অন্য একজন পরীক্ষার্থীর জায়গায় বসে পরীক্ষার্থী সেজে পরীক্ষা দিচ্ছিল ৷ তৎক্ষণাতই পুলিশের হাতে ধরা পড়ে যায় সে ৷