নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর ছয় ফুট মূর্তিটি কালো রঙের, যা শক্তির প্রতীক। উপরে একটি সোনালি রঙের ছাতা রয়েছে, যা সমৃদ্ধির প্রতীক। এই মন্দিরের বার্তা হল “বিপ্লবের পথ অনুসরণ করে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয়। শান্তির ভিত্তিতে ক্ষমতা প্রতিষ্ঠিত হয়, যা সমৃদ্ধি আনে।”
এই মন্দিরটি ২০২০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ২৩শে জানুয়ারী নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর ১২৬ তম জন্মবার্ষিকী। এই দিনটিকে বীর দিবস হিসাবে উদযাপন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন- কোন ভাষা উল্টো লিখলেও দেখাবে সোজা? উত্তর দিতে পারলে আপনি জিনিয়াস
২০ জানুয়ারি থেকে পাঁচ দিনব্যাপী সুভাষ মহোৎসব শুরু হয়েছে। দেশ-বিদেশের সুভাষভক্তরা এই মন্দিরে আসেন দর্শন ও শুভেচ্ছা জানাতে। কাশীতে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুকে মহান বীর এবং দেবতার মর্যাদা দেওয়া হয়।
সকাল সাতটায় ভারত মাতার প্রার্থনা ও আরতির মাধ্যমে খোলা হয় মন্দির। আজাদ হিন্দ সরকারের জাতীয় সংগীত হয় সন্ধ্যায়। সুখ ও শান্তির আশীর্বাদ বর্ষিত হোক… গান গেয়ে স্যালুট দেওয়া হয়, তারপর মহা আরতি করা হয়। শেষ সালাম দেওয়ার পর মন্দিরের দরজা বন্ধ করে দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন- বলুন তো কোন ‘দেশে’ সবচেয়ে বেশি নিরামিষভোজী মানুষ বাস করেন?
সুভাষ মন্দিরের পুরোহিত নিযুক্ত হয়েছেন এক মেয়ে। এই মন্দির কোনো ধরনের বৈষম্যকে স্বীকৃতি দেয় না। যে কোনো ধর্ম বা বর্ণের মানুষ এখানে এসে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হতে পারেন।