এবার জনৈক কর্মচারী এবং তাঁর ম্যানেজারের মধ্যে একটি হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট ঠিক সেটাই তুলে ধরেছে। আলোড়ন সৃষ্টি করছে তা সোশ্যাল মিডিয়ায়, সবাই বলছেন Gen Z বিষাক্ত কর্মসংস্কৃতি এবং অন্যায্য দাবির বিরুদ্ধে দৃঢ়ভাবে দাঁড়িয়ে রয়েছে।
আরও পড়ুন– প্রখ্যাত ট্র্যাভেল ইনফ্লুয়েন্সার এবং ফটোগ্রাফার অনুনয় সুদ প্রয়াত, বয়স হয়েছিল ৩২
রেডিটে শেয়ার করা পোস্টটিতে একজন কর্মচারী এবং তাঁর ম্যানেজারের মধ্যে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট দেখানো হয়েছে। পোস্ট সেখান থেকে শুরু হয় যখন কর্মচারী তাঁর বসকে জানান, ‘‘স্যার, আমি আসতে পারব না। আমার জ্বর বেড়ে গিয়েছে। ম্যানেজার উত্তর দেন, ‘‘চল তাহলে ডাক্তারের কাছে যাই।’’ এতে, কর্মচারী শান্তভাবে উত্তর দেন, ‘‘প্রয়োজনে আমি নিশ্চয়ই যাব। আপাতত আমি প্যারাসিটামল খেয়েছি।’’
advertisement
কিন্তু কথোপকথন এখানেই থেমে থাকে না। ম্যানেজার জোর দিয়ে বলেন, ‘‘পরিচালক বলেছেন যে অসুস্থ যে কোনও ব্যক্তিকে ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন দিতে হবে।’’
আরও পড়ুন– বিলাসপুরে কীভাবে ঘটল রেল দুর্ঘটনা? সিগন্যালের ত্রুটি উড়িয়ে দিচ্ছেন না বিশেষজ্ঞরা
তখনই কর্মচারী মুখের উপরে যে উত্তর দেন যা এখন সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে প্রশংসিত হচ্ছে। ‘‘আমি স্কুলের ছাত্র নই স্যার, ছুটি পাওনা ছিল, ছুটি নিয়েছি, আর আমি এখন বিশ্রাম নিচ্ছি, মেসেজ বা কল রিসিভ করব না। প্রতিক্রিয়া জানানোর একমাত্র সঠিক উপায় ‘‘এই ক্যাপশন-সহ শেয়ার করা স্ক্রিনশটটির শিরোনাম “একমাত্র জেন জেডই বিষাক্ত ভারতীয় কর্মসংস্কৃতি ঠিক করতে পারে।’’
The only right way to respond!
৩ নভেম্বর, ২০২৫ তারিখে পোস্ট করার পর থেকে এটি ৫,০০০ এরও বেশি আপভোট এবং শত শত কমেন্ট পেয়েছে।
একজন ইউজার লিখেছেন, “আমার এটা পছন্দ হয়েছে। এটাই উপায়।” আরেকজন বলেছেন, “কোনও কোম্পানি একদিনের অসুস্থতার ছুটিতে ডাক্তারের সার্টিফিকেট জমা দিতে বাধ্য করতে পারে না। দুই দিনের বেশি হলে হয়তো পারে, কিন্তু এক দিনের জন্য নয়।”
একজন মন্তব্য করেছেন, ‘‘চাপ না নিয়ে দুই দিন ছুটি নিন। দেখুন, কোম্পানিগুলি আপনার সম্পর্কে চিন্তা করে না।’’ একজন ব্যক্তি যোগ করেছেন, ‘‘এটা করা দরকার। Gen-Z ব্যক্তিটিকে ধন্যবাদ।’’
অন্য একজন ইউজার বলেছেন, ‘‘পারফেক্ট। এটি প্রথম পদক্ষেপ। পরবর্তী পদক্ষেপ হল এটা নিশ্চিত করা যে নবীনরা অনৈতিক বেতন গ্রহণ বন্ধ করবে এবং বাসযোগ্য মজুরি পাবে।’’
