TRENDING:

দুপুরের খাবার খেয়ে ক্লাস নিতে ছুটেছিলেন, আচমকাই লুটিয়ে পড়লেন ক্লাসের মধ্যে; হাসপাতালে যাওয়ার পর যা জানা গেল…

Last Updated:

আসলে খাওয়াদাওয়ার অভ্যাসও খারাপ হচ্ছে। আর সময়ের অভাবে সঠিক ভাবে শারীরিক কসরত করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। যার জেরে কম বয়সেই কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের শিকার হচ্ছেন বহু মানুষ।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
ভিলওয়াড়া, রাজস্থান: আজকালকার দিনে জীবনের কোনও নিশ্চয়তা নেই। কার কখন মৃত্যু ঘনিয়ে আসবে, সেটা বলা মুশকিল! আর এর কারণ হল আজকালকার জীবনযাত্রা। আসলে মানুষের জীবনে ব্যস্ততা এতটাই বেড়ে গিয়েছে যে, তাঁরা নিজেদের স্বাস্থ্যের দিকে সঠিক ভাবে নজর দিতে পারেন না। আসলে খাওয়াদাওয়ার অভ্যাসও খারাপ হচ্ছে। আর সময়ের অভাবে সঠিক ভাবে শারীরিক কসরত করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। যার জেরে কম বয়সেই কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের শিকার হচ্ছেন বহু মানুষ।
দুপুরের খাবার খেয়ে ক্লাস নিতে ছুটেছিলেন, আচমকাই লুটিয়ে পড়লেন ক্লাসের মধ্যে
দুপুরের খাবার খেয়ে ক্লাস নিতে ছুটেছিলেন, আচমকাই লুটিয়ে পড়লেন ক্লাসের মধ্যে
advertisement

আরও পড়ুন– ফুলশয্যার রাতে ঘরে ঢুকল বর, নববধূর মোহময়ী হাসিতে মন খুশ, কিন্তু তারপর যা হল সবার মাথায় হাত

এমনই এক ঘটনা ঘটেছে রাজস্থানের ভিলওয়াড়ার এক স্কুলশিক্ষিকার সঙ্গে। স্কুলে ক্লাস চলাকালীনই তাঁর অসুস্থতা চরমে পৌঁছয় এবং হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়েছে।

আসলে ভিলওয়াড়ার মণ্ডলের মেজা গ্রামে রয়েছে কস্তুরবা গান্ধি গভর্নমেন্ট হায়ার সেকেন্ডারি স্কুল। সত্তু প্রজাপতি নামে সেখানকার এক শিক্ষিকা ক্লাস নেওয়ার সময়েই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছেস যে, মোহন কলোনির বাসিন্দা ওই শিক্ষিকা। জানানো হয়েছে যে, লাঞ্চের বিরতির সময় বাড়ি থেকে আনা খাবারই খেয়েছিলেন সত্তু। এরপরেই তাঁর স্বাস্থ্যের অবনতি ঘটতে শুরু করে। ক্লাস নিতে যাওয়ার পরেই অচৈতন্য হয়ে পড়েন তিনি।

advertisement

সূত্রের থেকে জানা গিয়েছে যে, বাড়িতে নিজের হাতেই খাবার বানিয়েছিলেন ওই শিক্ষিকা। এরপরে লাঞ্চ ব্রেকে নিজের হাতে তৈরি সেই খাবারই খেয়েছিলেন তিনি। এরপরেই তাঁর শরীর খারাপ লাগতে শুরু করে। লাঞ্চ ব্রেকের পরে আবার শুরু হয় স্কুলের ক্লাস। ফলে নিজের পরবর্তী ক্লাস নিতে যাওয়ার পরেই সত্তুর অবস্থা আরও খারাপ হতে শুরু করে। কিছুক্ষণের মধ্যে জ্ঞান হারান তিনি। সময় নষ্ট না করে তড়িঘড়ি তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। কিন্তু সেখানে নিয়ে যাওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই সত্তুকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা।

advertisement

আরও পড়ুন– ১১ দিনের মধ্যে শেষ অধ্যাপকের পুরো পরিবার, ছোট ছোট দুই মেয়ের পর এবার স্ত্রী ও মা-এর মৃত্যু, এখনও পর্যন্ত মারা গেলেন ৫ জন

বলা হচ্ছে যে, কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের কারণেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন ওই শিক্ষিকা। অসুস্থ হয়ে পড়ার পরেই স্কুলের কাছে তাঁকে সাব-ডিস্ট্রিক্ট হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে চিকিৎসকেরা তাঁকে ভিলওয়াড়া মহাত্মা গান্ধি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার কথা বলেন। সেখানে পৌঁছনোর পরে চিকিৎসকরা সত্তুকে পরীক্ষা করে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। পুলিশ ওই স্কুল শিক্ষিকার দেহের ময়নাতদন্ত করেছে। যেখানে তাঁর মৃত্যুর কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট। আপাতত গোটা বিষয়টি পরীক্ষা করে দেখছে পুলিশ।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/পাঁচমিশালি/
দুপুরের খাবার খেয়ে ক্লাস নিতে ছুটেছিলেন, আচমকাই লুটিয়ে পড়লেন ক্লাসের মধ্যে; হাসপাতালে যাওয়ার পর যা জানা গেল…
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল