তিনি জানান, চিত্রকূটের ঘন জঙ্গলে ৩২ বছর ধরে তপস্যা করেছিলেন তিনি। এই বন প্রায় ২ লক্ষ বর্গকিলোমিটার জুড়ে বিস্তৃত। সেই সময় ব্রিটিশরা রাজত্ব করত। তপস্যা চলাকালীন তিনি কেবল নিম পাতা এবং ঘাস খেয়ে জীবনযাপন করতেন। সেই সময় দেবরাহওয়া বাবা, ত্রিদণ্ডী স্বামী, খাপাদিয়া বাবা এবং মুখরাম বাবার মতো সাধুরাও তাঁর সঙ্গে তপস্যা করছিলেন। এখনও পর্যন্ত ১০০০ টিরও বেশি যজ্ঞ পরিচালনা করেছেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন রাজ্যে বসবাস করেছেন এবং মন্দির নির্মাণ করেছেন। দেশভাগের আগে তিনি পাকিস্তানের করাচিতে থাকতেন। ভারত এবং অনেক দেশে পায়ে হেঁটে ভ্রমণ করেছেন তিনি। ভ্রমণ এবং যোগব্যায়াম তাঁর দৈনন্দিন রুটিনের অংশ।
advertisement
১০৬ বছর বয়সেও তাঁর স্বাস্থ্য দেখে অবাক হতে হয়। তিনি বলেন, ‘আমি সকালে ঈশ্বরের সাধনা করি, তারপর হালকা যোগব্যায়াম এবং হাঁটা আমার অভ্যাস। আমি কেবল ফল এবং হালকা খাবার খাই। সম্ভবত এটিই আমার দীর্ঘ জীবন এবং সুস্বাস্থ্যের রহস্য।’ তিনি পরামর্শ দেন, ‘ভারী খাবার এড়িয়ে চলুন, প্রতিদিন যোগব্যায়াম এবং হালকা ব্যায়াম করুন। তবেই শরীর ও মন সুস্থ থাকবে।’