মালদা মেডিক্যাল কলেজে জেলার রোগীরা তো বটেই, পাশের দুই দিনাজপুর ও মুর্শিদাবাদের রোগীরাও চিকিৎসা করাতে আসেন। এমনকী, বিহার ও ঝাড়খণ্ডের বহু রোগীও চিকিৎসা করান এই হাসপাতালে।
- কয়েক মাস আগে মালদহ মেডিক্যালে ৭-৮জন রেডিওলজিস্ট ছিলেন
- এখন রেডিওলজিস্টের সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে মাত্র ২ জনে
- বিভাগীয় প্রধানের সঙ্গে মাত্র একজন সহযোগী চিকিৎসক আছেন
advertisement
পরিস্থিতির চাপে ইউএসজি বিভাগের দরজায় নোটিস দেওয়া হয়েছে,
- শুধুমাত্র সোম, বুধ, শুক্র আলট্রাসনোগ্রাফি করা হবে
- এই তিনদিন সকাল ৯ টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ইউএসজি পরিষেবা মিলবে
গর্ভবতী ও পেটের সমস্যার রোগীদের ক্ষেত্রে ইউএসজি রিপোর্টই চিকিৎসকদের ভরসা। হাসপাতালের এই নিয়মে ক্ষোভ বাড়ছে রোগীদের।
সমস্যার কথা মানছেন সুপার অমিতকুমার দাঁ। তিনি জানিয়েছেন, স্বাস্থ্যভবন থেকে বাড়তি চিকিৎসক চাওয়া হয়েছে।
স্বাস্থ্যভবন থেকে কবে চিকিৎসক পাঠানো হবে? যতদিন চিকিৎসক না আসছেন, ততদিন কি ইউএসজি পরিষেবা থেকে বঞ্চিত থাকবেন রোগীরা? প্রশ্ন উঠছে।