লকডাউনের জেরে বন্ধ হোটেল বার। শহরের বিভিন্ন বারে গান, বাজনা করেই চলতো সংসার। আজ সেখানে নেমে এসেছে আঁধার। বন্ধ ওদের গান, বাজনাও। আনলক ওয়ানেও খোলেনি বার। কবে খুলবে তা এখোনও নিশ্চিত নয়। আর খুললেই কী স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরবে বারগুলো? দেখা যাবে ভিড়? উত্তর খুঁজছে শিল্পীরা। এখন এক অনিশ্চিত সময়ের মুখে দাঁড়িয়ে ওরা। শিলিগুড়িতে এমন শিল্পীর সংখ্যা কম নয়। এই অসহায়তার মাঝে ওদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে শহরেরই স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যরা। এগিয়ে এসছে যুব তৃণমূলের ডাবগ্রাম-ফুলবাড়ির নেতা, কর্মীরা। কয়েক দফায় তুলে দিয়েছে খাদ্য সামগ্রী।
advertisement
আজও শিলিগুড়ি গার্লস কলেজের সামনে চলে শুকনো খাবারের প্যাকেট তুলে দেওয়া হয় শিল্পীদের হাতে। এক কঠিন সময়ের মধ্যে চলছে ওদের জীবন, সংসার। প্রায় তিন মাস হতে চললো। বন্ধ বার। হচ্ছে না সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও। আজ ওদের হাতে তুলে দেওয়া হয় পরিমান মতো চাল, ডাল, সোয়াবিন, আটা, লবন, সাবান এবং মাস্ক। যুব তৃণমূলের সভাপতি গৌতম গোস্বামী জানান, আজ ওদের রোজগার বন্ধ হয়ে যাওয়ায় অত্যন্ত কষ্টে দিন কাটছে। আর তাই ওদের পাশে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত। আগামীতেও চলবে।
Partha Pratim Sarkar