গতকাল ২৫০ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আজ সকাল থেকেই একের পর গ্রেপ্তার শুরু করে পুলিশ। চম্পাসারি, দেবীডাঙা বাজারে শিলিগুড়ির জোন টু'র ডিসিপি, এসিপি'র নেতৃত্বে চলে অভিযান। মধ্য শিলিগুড়ির বিধান মার্কেট, সুভাষপল্লি বাজারেও অভিযান চালায় পুলিশ। একইভাবে অভিযানে নামে এনজেপি থানার পুলিশিও। গেটবাজারের বিভিন্ন প্রান্ত নাকাবন্দী করে দেওয়া হয়। একের বেশী লোককে এক সাথে বাজারে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। বাজার কমিটিও সক্রিয়। বার বার করে মাইকে বলা হচ্ছে, দ্রুত বাজার সেরে বাড়ি ফিরে যান। অযথা ভিড় জমাবেন না। আর বিনা মাস্কে বাজারে পা ফেলা যাবে না। তবুও একাধীক লোক বাজারে আসছেন। ঢোকার মুখেই আটকে দেওয়া হচ্ছে। একজনকে বাইরে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। আর এক জনকে বাজারে যাওয়ার অনুমতি দেয়।
advertisement
আর বিনা মাস্কে বের হলেই কড়া দাওয়াই। এক যুবককে ২০ বার কান ধরে ওঠবস করানো হয়! তারপর মাস্ক কিনিয়ে বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। আর এক বিনা মাস্কের বাইক আরোহীকে লাঠিপেটা করা হয়। আরো একটা অন্য ছবি ধরা পড়লো এনজেপি থানার সামনে। মাস্ক নেই, পরনের জামা খুলিয়ে মুখ বাধতে বাধ্য করানো হয়। লকডাউন যত বাড়বে কড়া শাস্তি হিসেবে নানা কৌশল নেবে পুলিশ।
Partha Pratim Sarkar