এ ভাবে বিনা নোটিশে চুল্লি বন্ধে সমস্যা বাড়ছে। বিকল্প কোনো ব্যবস্থাও করেনি পুরসভা।শহরের অন্য যেখানে বৈদ্যুতিক চুল্লি রয়েছে, গত বছর থেকে সেই সাহুডাঙি শ্মশানে কোভিড আক্রান্তে মৃতদেহের জন্যে সংরক্ষিত। ফলে সমস্যা আরও বেড়েছে। রামঘাটে দাহ হলেও সেখানে কোনো বৈদ্যুতিক চুল্লি নেই। ফলে দিনভর মৃতদেহ দাহ করা নিয়ে আজ চলে হয়রানি! খবর পেয়ে কিরনচন্দ শ্বশানঘাট পরিদর্শন করে পুরসভার প্রশাসনিক বোর্ডের সদস্য রঞ্জন সরকার বলেন, বাম আমলে গড়ে ওঠা বৈদ্যুতিক চুল্লি সেভাবে কোনওদিন সংস্কার হয়নি।
advertisement
আপাতত দ্রুত গতিতে বিকল চুল্লি সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তার আগে পর্যন্ত কাঠের চুল্লিতে যারা মৃতদেহ দাহ করবে তাদের পরিবার পিছু দু'হাজার টাকা করে দেবে পুরসভা। আর নতুন চুল্লি তৈরির কাজে হাত দেওয়া হয়েছে। যা তৈরিতে আরও অন্তত ৬ মাস সময় লাগবে। অন্যদিকে, পুরসভার প্রাক্তন মেয়র অশোক ভট্টাচার্য পালটা বলেন, এ ভাবে দোষারোপ অন্যের ঘাড়ে না ঠেলে দিয়ে বর্তমান প্রশাসক মণ্ডলীর সদস্যদের উচিৎ তাদের আমলে যে দুটি নতুন বৈদ্যুতিক চুল্লির অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল তার কাজে গতি আনা। কেননা ওই প্রকল্পের জন্যে অর্থও বরাদ্দ করা রয়েছে। অযথা একে অপরের ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে সমস্যা বাড়বে বই কমবে না।
Partha Sarkar