হাসপাতাল সূত্রে খবর, অভিজিৎ দাসের বিরুদ্ধে পুরোন একটি দুর্নীতি মামলার তদন্ত করছিল সিবিআই৷ সেই মামলাতেই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে৷ চার মাস আগে তিনি মালদহ মেডিক্যাল কলেজে ফেসিলিটি ম্যানেজার হিসেবে কাজে যোগ দিয়েছিলেন৷
আরও পড়ুন: পরীক্ষা দিয়ে ফেরার পথে ঝুঁকির যাত্রা, গাড়ির ছাদে বসেছিল ছাত্র! এক মুহূর্তে সব শেষ
মালদহ মেডিক্যাল কলেজের আগে আলিপুরদুয়ার , সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজে, বরাহনগর স্টেট জেনারেল হাসপাতালে বিভিন্ন সময় কর্মরত ছিলেন অভিজিৎ দাস৷ সিবিআই সূত্রে খবর, সমন থাকা সত্ত্বেও আলিপুর আদালতে হাজিরা দেননি তিনি৷ তার পরেই তাঁকে এ দিন সিবিআই গ্রেফতার করে৷
advertisement
এ দিন দুপুর নাগাদ একজন সাব ইন্সপেক্টর পদমর্যাদার অফিসারের নেতৃত্বে সিবিআই-এর দল মালদহ মেডিক্যাল কলেজে আসে। হাসপাতালে সিবিআই- এর অভিযানে হইচই পড়ে যায়। সেই সময় হাসপাতালের প্রশাসনিক ভবনে নিজের ঘরেই কর্মরত ছিলেন ওয়ার্ড মাস্টার তথা ফেসিলিটি ম্যানেজার ছিলেন অভিজিৎ দাস। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলার পরেই তাকে গ্রেফতার করে সিবিআই।
মালদহ মেডিক্যা কলেজের সুপার তথা সহ অধ্যক্ষ প্রসেনজিৎ বর বলেন, ‘সিবিআই একটি কেস রেফারেন্স জানিয়েছে। যতটুকু জেনেছি তার বিরুদ্ধে পুরনো মামলা রয়েছে। আদালতের সমান থাকা সত্ত্বেও হাজিরা দেননি। এই কারণেই গ্রেফতারি পরোয়ানাও জারি হয়। তা কার্যকরী করতে সিবিআই আসে।’ যদিও অভিযোগের বিষয়ে বিস্তারিত জানা নেই বলে মন্তব্য করেন তিনি।