সেই অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ সোমবার রাতে প্রেমিকা, তার বাবা ও মাকে গ্রেফতার করে। মৃত প্রেমীকের দাদা রনি মল্লিক বলেন, “ দীর্ঘ আট বছর ওদের সম্পর্ক ছিল। কিন্তু সম্প্রতি মেয়েটির তুফানগঞ্জে বিয়ে ঠিক হয়। সেই কারনে ভাইয়ের সঙ্গে বিয়ে করতে অস্বিকার করে ও। আর এই অবসাদে ভাই আত্মহত্যা করেছে । এর আগেও ওই মেয়েটির এক বোনের সঙ্গে সম্পর্ক করে অন্য একজন ফাসি দিয়ে মারা গিয়েছিল। এবার আমার ভাইয়ের সঙ্গে এই ঘটনা ঘটল। ভাই টোটো চালিয়ে মেয়েটির পরিবারে প্রচুর টাকা পয়সা দিয়েছে। কিন্তু তার পরেও ভাইকে বিয়ে করতে রাজি না হওয়াতেই ভাই আত্মহত্যা করল। আমরা গ্রেফতার ৩ জনেরই কঠোর শাস্তি চাই। বিয়ের নাম করে দীর্ঘদিন আমার ভাইয়ের সঙ্গে প্রেম করেছে মেয়েটি। মঙ্গলবার গ্রেফতার তিনজনকেই আলিপুরদুয়ার আদালতে তোলে পুলিশ। এদিন আদালতে যাওয়ার পথে অভিযোগ অস্বিকার করেছে গ্রেফতার প্রেমীকার বাবা কানাই পন্ডিত। তিনি বলেন, “ আমার মেয়ের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল কি না জানি না। তবে পারিবারিক কারনে ছেলেটি আত্মহত্যা করেছে। আর এখন আমাদের ফাসানো হচ্ছে। আদালত সঠিক বিচার করবে।” এদিকে মৃত পাপাই এলাকায় বেশ জনপ্রীয় ছিলেন। তার মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। এই ঘটনা নিয়ে আলিপুরদুয়ারের পুলিশ সুপার নগেন্দ্রনাথ ত্রিপাঠি বলেন, ‘আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগে আমরা ৩ জনকে গ্রেফতার করেছি। তদন্ত হবে । আদালত বিচার করবে।’
advertisement
মারুতি ও পিক আপ ভ্যানের ধাক্কায় গুরুতর জখম হলেন মারুতি ভ্যান এর চালক সহ মোট ছ' জন । আজ দুপুরে ঘটনাটি ঘটে বাঁকুড়ার ওন্দা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের সামনে 60 নম্বর জাতীয় সড়কে। আহতদের দ্রুত উদ্ধার করে ওন্দা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে মারুতি ভ্যানটি ৫ জন যাত্রীকে নিয়ে ওন্দা থেকে বিষ্ণুপুর দিকে যাচ্ছিল সেই সময় উল্টো দিক থেকে আসা একটি পিকআপ ভ্যান নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সজোরে মুখোমুখি ধাক্কা মারে মারুতিটিকে। দুটি গাড়ির ধাক্কার জোরালো শব্দ শুনে হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে আসার রোগীর আত্মীয় ও স্থানীয় বাসিন্দারা ছুটে এসে আহতদের উদ্ধার করে ওন্দা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে যায়। আহতদের প্রত্যেকের আঘাতই গুরুতর বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।