আগুন লাগার ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর কলকাতা বিমানবন্দরে অবতরণ করা বিমানগুলি থেকে অনেকক্ষণ যাত্রীদের নামানো হয়নি। বিমানগুলি কলকাতা বিমানবন্দরের বে-তে যাত্রী-সহ অপেক্ষা করেছে।
আরও পড়ুন- কেন জেনারেল কামরা ট্রেনের সামনে আর পিছনেই শুধু থাকে? কারণটা অবাক করে দেবে
সিকিউরিটি চেকিং-এর জায়গায় আগুন লাগায় সেই কাউন্টার বন্ধ করা হয়েছিল। ফলে নির্ধারিত সূচি মেনে উড়তে পারেনি বহু বিমান। কলকাতা বিমানবন্দরে এমন অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা সচরাচর শোনা যায়নি।
advertisement
কলকাতা বিমানবন্দর হাই সিকিউরিটি জোন। বিমানবন্দরের ভিতরে সব সময়েই নিরাপত্তার কড়াকড়ি। তবুও কীভাবে এই আগুন লেগে গেল! এই নিয়ে একাধিক প্রশ্ন উঠছে। যদিও বা আগুন লাগল, তবে তা একেবারে প্রাথমিক স্তরে কেন নেভানো গেল না! তা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। অনুমান করা হচ্ছে, শর্ট সার্কিট থেকেই এই আগুন লেগেছে। রাত বাড়লেও এনডিআরএফ টিম বিমানবন্দরের ভিতরে কাজ করছে বলে খবর।
আগুন লাগার কারণ নিয়ে কিছু জানাননি অসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া। তবে বিমানবন্দরে এমন আগুন যে অনভিপ্রেত, তা তিনি টুইটে জানিয়েছেন। জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া টুইটারে লিখেছেন, দুর্ভাগ্যবশত ছোটখাটো অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এয়ারপোর্ট ডিরেক্টরদের সঙ্গে আমার কথা হচ্ছে। পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে। যাত্রী ও বিমানবন্দরের কর্মীরা সুরক্ষিত আছেন। কেউ হতাহত হননি। আগুন লাগার কারণ আমরা তদন্ত করে দেখব।
আরও পড়ুন- রাক্ষুসে ঢেউয়ের সঙ্গে ভয়াবহ তাণ্ডবের আশঙ্কা! কোথায় আছড়ে পড়বে বিপর্যয়,জানুন
বিমানের ভাড়া নিয়ে গত কয়েকদিনে কংগ্রেস-বিজেপি কাজিয়া তুঙ্গে। কংগ্রেস নেতা কেসি বেণুগোপাল দেশে বিমানভাড়া বৃদ্ধি নিয়ে নরেন্দ্রে মোদিকে সরাসরি নিশানা করেন। পাল্টা দেন অসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া। তিনি বলেন, আগামী দিনে দেশে বিমানভাড়া আরও কমে যাবে।