ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আম্বানি পরিবারের বিপুল সম্পদের মূল ভিত্তি এনার্জি, পেট্রোকেমিক্যাল ও টেলিকমিউনিকেশন থেকে শুরু করে ডিজিটাল পরিষেবা ও উন্নয়নমূলক ব্যবসা। এই সম্পদের ভিত গড়ে দিয়েছিলেন প্রয়াত ধীরুভাই আম্বানি। তিনি ১৯৫০-এর দশকে তাঁর সীমিত অর্থ দিয়ে রিলায়েন্সের যাত্রা শুরু করেছিলেন।
ব্লুমবার্গের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়ালটন পরিবার, যাঁরা খুচরো বিপণন সংস্থা ওয়ালমার্টের মালিক। তাঁদের মোট সম্পদের পরিমাণ ৫১৩.৪ বিলিয়ন ডলার, যা প্রথমবারের মতো অর্ধ ট্রিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। গত অর্থবর্ষে ওয়ালমার্টের মোট রাজস্ব ছিল ৬৮১ বিলিয়ন ডলার, এবং বিশ্বজুড়ে তাদের ১০,৭৫০টিরও বেশি স্টোর রয়েছে।
advertisement
দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরশাহির আল নাহিয়ান পরিবার, যাদের সম্পদের পরিমাণ আনুমানিক ৩৩৫.৯ বিলিয়ন ডলার। আবু ধাবির শাসক পরিবার এই গোষ্ঠী দেশের তেল ভান্ডারের বড় অংশ নিয়ন্ত্রণ করে। প্রেসিডেন্ট শেখ মহম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ানের নেতৃত্বে পরিবারটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও ক্রিপ্টোকারেন্সি-সহ একাধিক ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করছে।
তালিকায় আরও রয়েছে সৌদি আরবের আল সৌদ পরিবার (সম্পদ ২১৩.৬ বিলিয়ন ডলার), কাতারের আল থানি পরিবার (১৯৯.৫ বিলিয়ন ডলার), হার্মিস পরিবার (১৮৪.৫ বিলিয়ন ডলার), কচ পরিবার (১৫০.৫ বিলিয়ন ডলার), মার্স পরিবার (১৪৩.৪ বিলিয়ন ডলার), ওয়ার্টহাইমার পরিবার (৮৫.৬ বিলিয়ন ডলার) এবং থমসন পরিবার (৮২.১ বিলিয়ন ডলার)।
