এই পূর্ণ বয়স্ক বাঘিনীই ছিল রথম্ভোর ন্যাশনাল পার্কের মূল আকর্ষণ ৷ বিশ্বের বিখ্যাত ফটোগ্রাফাররা দূর দূর থেকে রাজস্থানে ছুটে এসেছেন মছলির ছবি তোলার জন্য ৷
বলা হয়, বিশ্বের সমস্ত প্রাণীর মধ্যে সবথেকে বেশি এই বাঘিনীর ছবি তুলেছেন ফটোগ্রাফাররা ৷ তাঁর শরীরে লাল-হলুদ ডোরা কাটা নকশার মধ্যে মাছের অবয়ব ফুটে ওঠায় তাঁর নাম রাখা হয় মছলি ৷
advertisement
মছলি ছাড়াও রথম্ভোরের রানী, লেডি অফ লেক, ক্রোকোডাইল কিলার প্রভৃতি নামে বিখ্যাত ২০ বছরের এই বাঘিনীর জনপ্রিয়তা ছিল আকাশছোঁয়া ৷ শোনা যায় কিছু বছর আগে কুমিরের সঙ্গে লড়াই করতে গিয়ে মছলির শ্বদন্ত ভেঙে যায় কিন্তু তবু সে লড়াই ছাড়েনি ৷ কুমিরকে খতম করে তবে শান্ত হয় এই বাঘিনী ৷
গত এক সপ্তাহ ধরে বেশ অসুস্থ ছিল মছলি ৷ পাঁচ-ছ’দিন কোনও খাবারই মুখে তুলছিল না সে ৷ পশু চিকিৎসকদের প্রচেষ্টা সত্ত্বেও এদিন সকালে মারা যায় ২০ বছরের রথম্ভোরের রাণী ৷