কংগ্রেসের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “আমরা সম্পূর্ণভাবে মহিলা সংরক্ষণ বিলকে সমর্থন করছি। একইভাবে ওবিসি মহিলাদের সংরক্ষণের আওতার বাইরে রাখা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে।” ২০২৪ সালে দল ক্ষমতায় এলে মহিলা সংরক্ষণ বিল কার্যকর করার পাশাপাশি দলিত মহিলাদের জন্য সংরক্ষণ কার্যকর করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে কংগ্রেস।
আরও পড়ুন: ঘরে সাপ ঢুকেছে? ঘাবড়াবেন না… এই কাজটি করলে সহজেই পালাবে বিষধর..!
advertisement
দলের তরফে দাবি করা হয়েছে, নানা সামাজিক ও জন কল্যাণমূলক প্রকল্প কার্যকর করতে দেশ জুড়ে জাতিগত জন গণনা জরুরি। মণিপুর নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নীরবতা প্রসঙ্গে প্রশ্ন তুলেছে কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটি। দলের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মণিপুর যেতে অক্ষম প্রধানমন্ত্রী মোদি, যদিও লাগাতার নির্বাচন প্রচারে রাজ্যগুলিতে যাচ্ছেন তিনি। কংগ্রেসের বক্তব্য, “প্রধানমন্ত্রী মোদির কংগ্রেস দলের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার আগামীদিনে বাড়বে এবং আমাদের তার মোকাবিলা করতে হবে।”
সংসদের বিশেষ অধিবেশনে পেশ করা হয় ‘নারী শক্তি বন্দন অধিনিয়াম’ বিল৷ এর মাধ্যমে লোকসভা ও রাজ্য বিধানসভায় মহিলা রাজনীতিকদের জন্য ৩৩ শতাংশ সংরক্ষণের প্রস্তাব করা হয়৷ ডিলিমিটেশন নিয়মাবলি প্রয়োগের পরে এই আইন কার্যকর হতে পারে বলে জানা গিয়েছে৷ বিশেষ অধিবেশনের দ্বিতীয় দিনে কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী অর্জুন রাম মেঘওয়াল নতুন সংসদ ভবনের লোকসভা অধিবেশনে বিলটি পেশ করেন৷ লোকসভা ও রাজ্যসভায় বিলটি পাসও হয়ে যায়। ৪৫৪ জন সাংসদই বিলের পক্ষে ভোট দেন৷ বিপক্ষে ভোট দেন মাত্র ২ জন৷
আলোচনা শেষে সন্ধে ৭টা ৬ মিনিট নাগাদ এই বিল নিয়ে ভোটাভুটি শুরু হয়৷ ৭টা ৩৯ মিনিটেই ভোটাভুটির ফল ঘোষণা করেন অধ্যক্ষ৷ মহিলা সংরক্ষণ বিল নিয়ে বিতর্কের শুরু হয় কংগ্রেস সাংসদ তথা প্রাক্তন কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গান্ধির হাত ধরে৷ এই বিল নিয়ে খানিক স্মৃতিমেদুর হয়ে পড়েন তিনি৷