ঘটনার পর ওয়াইসি জানান, ‘এই মন্তব্যের সঙ্গে মিম দলের কোনও যোগ নেই৷ দল এই মন্তব্যের বিরোধিতা করে৷ ওই মহিলাকে সভায় ডাকা একেবারেই উচিত হয়নি৷ আমি ওঁর তীব্র বিরোধিতা করছি৷ এই পরিস্থিতি হবে আমি যদি জানতাম, তাহলে এখানে আসতাম না৷ আমরা গর্বিত ভারতবাসী, তাই আমাদের শত্রু দেশ পাকিস্তানকে কখনই সমর্থন করা উচিত না৷’
advertisement
ঘটনার পরে জেডিএসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘এই মহিলাকে সম্ভবত কোনও বিপক্ষ দলের হয়ে এখানে গোলমাল পাকানোর জন্য পাঠানো হয়েছিল৷ যাতে কর্মসূচী ভণ্ডুল হয়ে যায়, তাই এমনটা করতে চেয়েছিল কেউ কেউ৷ আমরা চাই, ঘটনার উচ্চ পর্যায়ের পুলিশি তদন্ত হোক৷’
বেঙ্গালুরু ওয়েস্টের ডিসিপি বি রমেশ জানিয়েছেন, ‘পুলিশ অভিযুক্তের বিরুদ্ধে স্বতঃপ্রণোদিত মামলা রুজু করেছে৷ ১২৪এ (দেশদ্রোহিতা) ও ১৫৩এ,বি ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে৷ প্রাথমিক কাজকর্ম শেষ হলে আমরা আদালতের সামনে অমূল্যকে পেশ করতে পারব৷’
ঘটনার পরেই তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়েছে কর্ণাটক বিজেপির পক্ষ থেকে৷ ট্যুইটারে লেখা হয়েছে, ‘সিএএ ও এনআরসি বিরোধী আন্দোলনের আসল চেহারাটা এবার প্রকাশ্যে এসেছে৷ আসলে পাকিস্তানের হাত শক্ত করাই এঁদের লক্ষ্য৷ তাই যাঁরা পাকিস্তানকে সমর্থন করছেন, তাঁদের উচিত ভারত থেকে সেই দেশেই চলে যাওয়া৷’