যুবতীর দাবি, গণধর্ষণের পর এক অভিযুক্ত তাঁকে এক রাজনৈতিক দলের নেতার কাছে নিয়ে যায় এবং জোর করে তাঁকে গ্রামের এক প্রতিবেশীর বাড়িতে থাকতে বাধ্য করে। সেটি মধ্যপ্রদেশের দাতিয়া গ্রামে এক ব্যক্তির বাড়ি। পুলিশের কাছে যুবতীর দাবি, গত ১৮ এপ্রিল গ্রামেরই তিন যুবক তাঁকে গণধর্ষণ করে। সেই সময় বিয়ের কার্ড বিলি করতে যাচ্ছিলেন তিনি। ২১ এপ্রিল তাঁর বিয়ে ঠিক হয়েছিল।
advertisement
আরও পড়ুন: ২৪ ঘণ্টা যে কোনও সমস্যা ফোনে শুনবেন সোহম চক্রবর্তী, চালু হল 'দরবারে বিধায়ক'!
যুবতীর আরও দাবি, সেখান থেকে তাঁকে অন্য কোথাও নিয়ে গিয়ে কয়েকদিন আটকে রাখা হয়। পরে এক নেতার হাতে তুলে দেওয়া হয়। ঝাঁসিতেই সেই নেতা তাঁকে আরও কয়েকদিন বন্দি করে রাখে। পরে মধ্যপ্রদেশের দাতিয়ায় এক প্রতিবেশীর বাড়িতে থাকার জন্য যুবতীকে পাচার করে ওই নেতা। পুলিশের দাবি, দাতিয়া থেকে কোনও মতে নিজের বাবাকে ফোন করে যুবতী এবং ঘটনার কথা জানায়।
আরও পড়ুন: শেষকৃত্য সেরে ফেরার পথে মারাত্মক দুর্ঘটনা, মৃত ১! আহত বহু
পরে পাথারি গ্রাম থেকে পুলিশের সহায়তায় মেয়েকে উদ্ধার করা হয়। তেহরুলি সার্কেল অফিসার অনুজ সিং জানিয়েছেন, যুবতী কয়েকজন যুবকের বিরুদ্ধে অপহরণ, গণধর্ষণ ও তাঁকে বিক্রি করে দেওয়ার অভিযোগ করেছেন। যুবতীর বয়ানের ভিত্তিতে পুলিশ মামলা রুজু করে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।