প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে, ডঃ গুলবানো প্রেমজি-র ছেলে আজিম প্রেমজি-র নাম উঠে এসেছে ভারতের সমস্ত পরোপকারী মানুষগুলির নামের তালিকায়। গত বছর, তিনি প্রতিদিন দান করেছেন প্রায় ২২ কোটি টাকা। শুধু রিশদ নয়, এর আগে আজিম প্রেমজি-ও মন্তব্য করেছিলেন, নিজের ধনসম্পদ কিভাবে বন্টন করবেন সে বিষয়ে তাঁর চিন্তা-ভাবনা সম্পূর্ণ রূপে তাঁর মায়ের দ্বারা প্রভাবিত। ২০১৯ সালেই আজিম প্রেমজি সভাপতির পদ ছেড়ে তাঁর আসনে বসান ছেলে রিশদ-কে।
advertisement
নিজের ট্যুইটারের পোস্টে রিশদ শেয়ার করেছেন ঠাকুরমা-র একটি সাদা-কালো ছবি, সঙ্গে তাঁর বাবা এবং মা। ক্যাপশনে লিখেছেন, “আমার বাবা-মা’র সঙ্গে, ঠাকুরমা ডঃ গুলবানো প্রেমজি”। তিনি আরও লিখেছেন, “১৯৬৬ থেকে ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত আমার ঠাকুরমা ছিলেন উইপ্রো’র সভাপতি। শুরুতে, কাজের ক্ষেত্রে তিনিই ছিলেন আমার বাবার প্রধান অবলম্বন। আমার জানা সব থেকে উদার মানুষ ছিলেন তিনি। তাঁর মূল্যবোধ দিয়েই তৈরি হয়েছে এই সংস্থার আদর্শ।” এই পোস্টে বর্তমান সভাপতি হ্যাশট্যাগ যোগ করেছেন, #দ্যস্টোরিঅফউইপ্রো এবং #৭৫ইয়ারসঅফউইপ্রো।