এই ঝড়ের কারণে ইতিমধ্যে পশ্চিম উপকূলের প্রায় সমস্ত অংশের বৃষ্টি শুরু হয়ে গিয়েছে। একদিকে কেরলে বর্ষা ঢুকে যাওয়ায় সেখানে বর্ষার বৃষ্টি অন্যদিকে কর্ণাটক, মুম্বই ও গুজরাতে নিম্নচাপের আভাষ ইতিমধ্যে পেতে শুরু করেছেন সাধারণ মানুষ। হাওয়া অফিসের পক্ষ থেকে মৎসজীবীদের সমুদ্রে যেতে ইতিমধ্যে নিষেধ করা হয়েছে।
বঙ্গোপসাগরের মতো আরব সাগরেও ঘূর্ণিঝড় ততটা নিয়মিত নয়। দীর্ঘদিন পরে এমন ঘূর্ণিঝড়ের সামনে পড়তে চলেছে বাণিজ্য নগরী। তাই কোনও অভিজ্ঞতাও নেই লড়াই করার। তবে আমফানের ক্ষয়ক্ষতির ওপর নজর রেখে লড়াইয়ের রূপরেখা তৈরি করতে চাইবে মহারাষ্ট্র সরকার। ইতিমধ্যে মহারাষ্ট্রে পৌঁছে গিয়েছে ১০ টি এনডিআরএফের দল। গোয়া সহ সমস্ত উপকূলে সমুদ্রের পাশে যাঁরা থাকেন, তাদের সাবধান করা হয়েছে। কিছু মানুষরে সরিয়েও নিয়ে যাওয়া হয়েছে। পর্যটক শূন্য হওয়ায় পরিস্থিতি সামলাতে কিছুটা হলেও সুবিধা হচ্ছে প্রশাসনের।
advertisement