প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে জানানো হয়েছে, এবার করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রয়োজনীয় ওষুধ, ভ্যাকসিন, অক্সিজেনন সিলিন্ডার, ভেন্টিলেশনে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এছাড়া সরকারে তরফে টেস্ট, ট্রেসিং ও ট্রিটমেন্ট-এর উপরও জোর দেওয়ার চিন্তাভাবনা চলছে। যেভাবে মৃত্যুর হার বাড়ছে সারা দেশে তাতে কেন্দ্রের তরফে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। তবে টেস্টিং ও ট্রেসিং-এ জোর দিলে মৃত্যুর হার কমানো সম্ভব হবে বলে মনে করছেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন নরেন্দ্র মোদী উচ্চপদস্থ সরকারী কর্তাদের কাছে আর্জি জানিয়েছেন, স্থানীয় স্তরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ যেন মানুষের প্রতি আরও সংবেদনশীল হয়। এমনকী সম্ভব হলে কোভিড রোগীদের জন্য বেড বাড়ানোর ব্যবস্থা করার কথাও বলেছেন তিনি। এদিন প্রধানমন্ত্রী আরও বলেছেন, কোনওভাবেই এই পরিস্থিতিতে ওষুধ, ভেন্টিলেটর, অক্সেজেন সিলিন্ডারের ঘাটতি হওয়া চলবে না।
advertisement
রেমডেসিবির ও অন্যান্য ওষুধের জোগান কেমন, তারও খোঁজ নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। টিকার উত্পাদন বাড়ানোর আর্জিও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি জানিয়েছেন, টিকার উত্পাদন বাড়াতে সরকারের তরফে সবরকম সহযোগিতা করা হবে। এদিন ক্যাবিনেট সচিব, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সহায়ক, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব, নীতি আয়োগের সদস্যদের সঙ্গে বৈঠক করেন নরেন্দ্র মোদি।