সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ছবি ও ভিডিওতে দেখা গিয়েছে স্ট্রেচারে শুয়ে থাকা এক মহিলার পাশে ভিড় করে আছেন কিছু মানুষ ৷ এক জন মোবাইল ফোন ধরে ছিলেন ৷ যাতে বাকি চিকিৎসকরা রোগিণীকে পরীক্ষা নিরীক্ষা করতে পারেন ৷ অন্য একটা ছবিতে দেখা গিয়েছে গাঢ় অন্ধকারে অপেক্ষা করছেন রোগীরা ৷ চিকিৎসক আর ডি রাম জানিয়েছেন প্রায় ১৫-২০ মিনিট ধরে তাঁদের হাসপাতালে জেনারেটর চালু করা যায়নি ৷ তত ক্ষণ মোবাইলের টর্চই ছিল ভরসা ৷ কিন্তু অভিযোগ, প্রায় ১ ঘণ্টা চিকিৎসাপর্বের ভরসা ছিল মোবাইলের টর্চ ৷
advertisement
আরও পড়ুন : বিপ্লব দেব রাজ্যসভায়! নতুন ভূমিকায় ত্রিপুরার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী
আরও পড়ুন : দেবীপক্ষের আগেই ‘সুইগি’ গার্লের জয়জয়কার! হুইলচেয়ারে করেই খাবার পৌঁছে দেন বাড়ির দরজায়
কিন্তু জেনারেটর চালু করতেই বা এত সময় লাগল কেন? কারণ জেনারেটর থাকলেও ব্যাটারি ছিল না ৷ হাসপাতালের মতো অত্যাবশ্যকীয় জায়গায় কেন জেনারেটরে ব্যাটারি থাকে না? চিকিৎসক আর ডি রামের অভিযোগ, ব্যাটারি থাকলেই চুরি হয়ে যায়! তাই সরিয়ে রাখা হয়েছে ৷ এই ঘটনায় সরকারি তরফে কোনও বক্তব্য পাওয়া যায়নি ৷