চার বছরের ওই শিশুকন্যাকে ধর্ষণ করে পালিয়ে বেড়াচ্ছিল অভিযুক্ত। অভিযোগ পেতেই লখনউ পুলিশ একটি স্পেশ্যাল টিম তৈরি করে। সেই দলের নেতৃত্বে ছিলেন সাব-ইন্সপেক্টর সাকিনা বিবি। এরপরই শুরু হয় একাধিক জায়গায় তল্লাশি। মাদেয়গঞ্জ এলাকায় অভিযুক্তের লুকিয়ে থাকার সন্ধান পায় পুলিশ। সেখানেই তাঁকে দেখতে পেয়ে এনকাউন্টার করেন মহিলা পুলিশ আধিকারিক।
advertisement
উত্তরপ্রদেশ পুলিশ সূত্রে খবর, অভিযুক্তের নাম কমল কিশোর ওরফে ভদ্দর। এক শিশুকন্যাকে ধর্ষণের অভিযোগ ছিল তাঁর বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত একাধিক জায়গায় গা ঢাকা দিচ্ছিল বলে খবর পায় পুলিশ। এরপরই মাদেয়গঞ্জ এলাকায় হানা দেয় পুলিশ। সেখানে হানা দিয়ে অভিযুক্তকে পাকড়াও করা হয়।
কিন্তু পুলিশকে দেখামাত্রই গুলি চালাতে শুরু করে অভিযুক্ত। এরপরই পালটা গুলি চালায় পুলিশ। মহিলা পুলিশ আধিকারিক সাকিনা খানের ছোড়া গুলি গিয়ে লাগে অভিযুক্তের পায়ে। এরপরই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্তকে গ্রেফতার করার পাশাপাশি ঘটনাস্থল থেকে একটি পিস্তল, বেশ কয়েকরাউন্ড কার্তুজ ও একটি বাইক উদ্ধার করা হয়েছে। সাব-ইন্সপেক্টর সাকিনা বিবির প্রশংসায় পুলিশ-প্রশাসনও।