সকাল ৭টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে এবং নির্বাচন কমিশনের জারি করা কোভিড নির্দেশিকা অনুসারেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ভোটগ্রহণ শেষ হয় সন্ধ্যা ৬ টায়।
আরও পড়ুন- ৫ রাজ্যে কেমন ফল হবে BJP-র? যোগীরাজ্যের প্রথম দফার আগে বড় দাবি নরেন্দ্র মোদির
উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনের বাকি ছয়টি দফা আয়োজিত হবে ১৪, ২০, ২৩, ২৭ ফেব্রুয়ারি, এবং ৩ ও ৭ মার্চ।
advertisement
রাজ্যের প্রথম দফার ভোটে যে মন্ত্রীদের ভাগ্য নির্ধারণ হবে তাদের মধ্যে রয়েছেন শ্রীকান্ত শর্মা, সুরেশ রানা, সন্দীপ সিং, কপিল দেব আগরওয়াল, অতুল গর্গ এবং চৌধুরী লক্ষ্মী নারায়ণ। প্রথম দফায় ৬২৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন এবং এই পর্বে প্রায় ২.২৭ কোটি ভোটার ছিলেন।
২০১৭ সালে, বিজেপি এই ৫৮টি আসনের মধ্যে ৫৩টি আসনেই জয়ী হয়েছিল। সমাজবাদী পার্টি এবং বিএসপি দু’টি করে আসন পেয়েছিল। একটি আসন পেয়েছিল রাষ্ট্রীয় লোকদল।
যোগী রাজ্যে শুরু ভোট উৎসব, প্রথম দফার নজরে ৫৮ আসন
উত্তরপ্রদেশের বিধানসভা নির্বাচন সম্ভবত সবচেয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ এবং রাজনৈতিকভাবেও তাৎপর্যপূর্ণ নির্বাচন কারণ এতে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক লোকসভা আসন রয়েছে যা সাধারণ নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সমস্ত রাজনৈতিক দলই উত্তরপ্রদেশে নির্বাচনী লড়াইয়ে জান প্রাণ দিয়ে ময়দানে নেমেছে। তারকাদের নিয়ে এসে নির্বাচনের প্রচার করিয়ে ভোট টানার চেষ্টা করেছে সব দলই।
অন্যদিকে ভোটের মাঝেই উত্তরপ্রদেশের সীতাপুরে বিজেপি প্রধান জেপি নাড্ডা জানিয়েছেন, “আজ উত্তরপ্রদেশের অর্থনীতি দুই নম্বরে। গত পাঁচ বছরে আমরা ১০ টি বিশ্ববিদ্যালয়, ৭৭ টি কলেজ, ২৮ টি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ খুলেছি এবং ৪.৫ লক্ষ মানুষকে চাকরি দিয়েছি। আজ উত্তরপ্রদেশে মেডিকেল কলেজের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। বিজেপি মানেই উন্নয়ন।”