অভিযোগ, থানায় মহিলা ধর্ষণকারীদের গ্রেফতারি চাইতে গেলে কর্মরত এসআই তার সঙ্গে প্রথমে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করার কথা বলেন ৷ এই প্রস্তাবে রাজি হলেই ধর্ষকদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস দেন তিনি ৷
নির্যাতিতা তাতে রাজি না হওয়ায় তিনি রাজি না হওয়ায় মামলার ক্লোজার রিপোর্ট জমা দেন ওই এসআই। কোনও উপায় নে দেখে তিনি ফের এসআই-এর দ্বারস্থ হন ৷ কিন্তু এবার পুরো কথোপকথন রেকর্ড করে এসপি-র কাছে তা জমা দেন ৷ এরপর অভিযুক্ত এসআই-র বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন এসপি ৷
advertisement
নির্যাতিতার বয়ান অনুযায়ী, ১২ ফেব্রুয়ারি ওই মহিলাকে দু’জন ব্যক্তি গণধর্ষণ করে ৷ তাদের মধ্যে একজন তার পূর্বপরিচিত ছিলেন ৷ ঘটনার দিন এক আত্মীয়র বাড়িতে গিয়েছিল নির্যাতিতা ৷ ফেরার সময় ধর্ষকরা তাকে গাড়িতে লিফ্ট দেয় ৷ এরপর বন্দুক ঠেকিয়ে তাকে গণধর্ষণ করে ৷
পুলিশ প্রথমে এফআইআর দায়ের করতে চায়নি। মহিলা স্থানীয় আদালতে গেলে তাদের নির্দেশে মামলা রুজু হয়। এরপর অভিযুক্ত ৫৫ বছর বয়সি আমির আহমেদ, ও ৪৫ বছরের সাত্তার আহমেদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয় ৷