জানা গিয়েছে, নির্মাণকারী কোম্পানিটি প্রায় ১৮০ কোটি টাকা আদায় করে ফেলেছিল ফ্ল্যাট বিক্রি করে। এবং সেই টাকা যাঁরা ফ্ল্যাট কিনেছিলেন তাঁদের আপাতত আটকেই রইল। সুপ্রিম কোর্ট নির্দেশ দিয়েছে, ওই সংস্থাকে ১২ শতাংশ সুদের হারে প্রতিটি ফ্ল্যাটের জন্য ডিপোজিট করা টাকা মিটিয়ে দিতে হবে, যাঁরা ফ্ল্যাট বুকিং করেছিলেন তাঁদেরকে।
আরও পড়ুন: ইডেন সিটির বন্ধ ফ্ল্যাট থেকে ঝুলন্ত ব্যক্তির দেহ উদ্ধার, চাঞ্চল্য মহেশতলায়!
২০১২-২০২২ ১০ বছরের সেই গগনচুম্বী অট্টালিকা। ৪০ তলা, উচ্চতায় যে কুতুবমিনারকেও হার মানাত এখন সেই ট্যুইন টাওয়ার ইতিহাস। আর শেষটাও হল ইতিহাস তৈরি করার মতো করেই৷ শুরু থেকেই বিতর্ক ছিল সঙ্গী৷ বিতর্কের শিকড় উপড়ে টাওয়ার মাটিতে মিশিয়ে গেল মুহূর্তে। ২০০৫-এ সেক্টর ৯৩এ-তে ১৪টি অট্টালিকা বানানোর অনুমতি পেয়েছিল সুপারটেক নির্মাণ সংস্থা। অট্টালিকাগুলির উচ্চতা ৩৭ মিটারের মধ্যে হতে হবে, এমন নির্দেশ দিয়েছিল নয়ডা প্রশাসন।
আরও পড়ুন: ডার্বি স্পেশ্যাল লড়াই শুরু ইলিশ-চিংড়ির! বাজারের 'খেলাতে' টানটান উত্তেজনা
২০০৬-এ আরও জমি দেওয়া হয় নির্মাণ সংস্থাকে। ২০০৯ সালে স্থির করা হয়, আরও দু'টি অট্টালিকা বানাবে সুপারটেক। তার মধ্যে একটি হল অ্যাপেক্স, অন্যটি সিয়েন। ২৪ তলা পর্যন্ত এই টাওয়ার তৈরি হবে বলে স্থির করা হয়েছিল। কিন্তু অভিযোগ, নিয়ম ভেঙে সেই টাওয়ার ৪০ তলা করা হয়। আর এখান থেকেই বিতর্কের সূত্রপাত। আজ সবই ধুলোয় মিশে গেল দেশের সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশে।