২০১৭ সালের বিধানসভা নির্বাচনে জয়ের পর মুখ্যমন্ত্রীর আসনে বসেন তিনি। কিন্তু সম্প্রতি মুখ্যমন্ত্রীর কার্যকারিতা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে নেতৃত্বের পরিবর্তনের দাবি তুলেছেন বিজেপিরই কিছু বিধায়ক। সূত্রের খবর, ‘সরকার চালানোর পদ্ধতি’ নিয়ে নিজের দলেরই একাংশের বিরোধিতার মুখে পড়েছিলেন ত্রিবেন্দ্র। বিষয়টি পর্যালোচনা করতে, রাজ্যের পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে বিজেপি সহ-সভাপতি রমন সিং এবং সাধারণ সম্পাদক দুশান্ত সিং গৌতমকে গত সপ্তাহেই উত্তরাখণ্ড পাঠানো হয় দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের তরফে। সব খতিয়ে দেখে দলীয় সভাপতি নাড্ডার কাছে একটি বিস্তারিত রিপোর্ট জমা দেন তাঁরা।
advertisement
পদত্যাগের পর সাংবাদিক বৈঠকে রাওয়াত বলেন, ‘চার বছর ধরে রাজ্যের সেবা করাটা আমাদের কাছে সুবর্ণ সুযোগ ছিল। যে সুযোগ আমায় দল দিয়েছিল। ছোটো একটি গ্রামের বাসিন্দাকে এই সুযোগ দেওয়ায় দলের কাছে অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। গত চার বছর ধরে রাজ্যের সেবা করেছি। এখন দল অন্য কাউকে সুযোগ দিতে বলেছে।’ জানা গিয়েছে আগামিকাল (বুধবার) নয়া মুখ্যমন্ত্রীর নাম ঘোষণা করা হতে পারে।