আরও পড়ুন– কবে নামবে পারদ? রাজ্যে জাঁকিয়ে শীত কি আর পড়বে? জেনে নিন আবহাওয়ার আপডেট
তথ্য ও প্রযুক্তি দফতরের উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ সাহা বলেন, ‘‘২০১৯ সালে এই পলিসি শুরু হয়েছিল এবং আজ আমরা এটিকে একটি নতুনভাবে শুরু করেছি। শুধু আইটি ক্ষেত্রই নয়, আমরা কৃষি, বাঁশ, খাদ্য এবং অন্যান্য খাতকেও এতে যুক্ত করেছি। অথচ আগের সরকারের সময়ে যুবরা কখনও সহযোগিতা পায়নি। যে কারণে তারা দিশাহীন হয়ে পড়ে। আর সব মানুষকে চাকরি দেওয়া সম্ভব নয়। এই ধরনের পলিসি সত্যিই অপরিহার্য এবং আমি এই ধরনের পলিসি তৈরির সাথে যুক্ত সবাইকে ধন্যবাদ জানাই।’’
advertisement
মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘এটা সত্য যে যুবরা খুবই উদ্যমী এবং সক্ষম। তবে তাদের উদ্যম ও উৎসাহ সবসময় সঠিক দিশায় যায় না। এই পলিসি তাদের উদ্যমকে সঠিকভাবে চালিত করবে এবং যুবরা সরকারের কাছ থেকেও প্রয়োজনীয় সহায়তা পাবে। এই জাতীয় নীতি যুবদের নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে সহায়ক ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে। পাশাপাশি, এর মাধ্যমে তাদের শিল্পপতি বা উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্নগুলি পূরণ করতে সক্ষম হবে। এই ধরনের উদ্যোগ ‘এক ত্রিপুরা শ্রেষ্ঠ ত্রিপুরা’ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা রাখবে। ব্যাঙ্কগুলিও আরও ভাল কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করার লক্ষ্যে এই যুবদের আর্থিক সহায়তা দেবে। এই পলিসির অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে সমাজের সমস্ত স্তর থেকে যুবদের যুক্ত করে বেকারত্ব মোকাবিলা করা।’’
মুখ্যমন্ত্রী এদিন আরও বলেন, ‘‘যখন এই উদ্যোগ শুরু হয়েছিল আইআইটি, আইআইএম, নিট সহ দেশের অন্যান্য কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলির সাথে নিবিড়ভাবে যোগাযোগ স্থাপন করে। অল্প বয়স থেকেই তরুণদের আরও উঁচু জায়গায় নিয়ে যেতে এটা একটা সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত।’’