ত্রিপুরা বিধানসভার শীতকালীন অধিবেশনে তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক মন্ত্রক নীতিগতভাবে চারটি জাতীয় সড়কের বিষয়ে সম্মত হয়েছে। কারণ এই সমস্ত সড়ক আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ সকল সড়কগুলির মধ্যে রয়েছে – কমলপুর থেকে শান্তির বাজার, যার দৈর্ঘ্য ১৪৮ কিলোমিটার, চম্পকনগর থেকে উদয়পুর, যার দৈর্ঘ্য ৪০ কিলোমিটার, অমরপুর থেকে উদয়পুর, যার দৈর্ঘ্য ২৪ কিলোমিটার এবং শান্তির বাজার থেকে বিলোনিয়া, যার দৈর্ঘ্য ১৭.২৫ কিলোমিটার। আর রাজ্য সরকারের কাছে এই চারটি সড়কই গুরুত্বপূর্ণ।
advertisement
বিধানসভায় ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যখনই আমরা দিল্লিতে বৈঠকে যোগদান করতে যাই তখনই আমরা এই বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে উত্থাপন করি। তাই কেন্দ্রীয় সরকার আমাদের যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দুটি সড়কের ডিপিআর পাঠাতে বলেছে। কমলপুর থেকে শান্তিরবাজার পর্যন্ত ১৪৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের সড়কের জন্য ডিপিআর তৈরি করা হচ্ছে এবং অমরপুর থেকে উদয়পুর পর্যন্ত ২৪ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের সড়কের জন্য ডিপিআর তৈরি শীঘ্রই শেষ হবে।
আরও পড়ুন-অকালে সব শেষ! চন্দ্রমৌলির মৃত্যুতে শোকে পাথর রূপম ইসলাম, কল্যাণীর মঞ্চে যা করল ফসিলস…
এরপরই আমরা সেগুলি কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে প্রেরণ করব। আমি আশা করি কেন্দ্রীয় সরকার এসকল সড়কের জন্য প্রয়োজনীয় অনুমোদন দেবে। আমাদের ডবল ইঞ্জিন সরকার একে একে সবকিছু দিচ্ছে। আগামী দিনে একই ধারা অব্যাহত থাকবে।প্রসঙ্গত রেল পথ ও বিমান পথে ত্রিপুরা যোগ হলেও, বিমানের খরচ সকলের পথে মেটানো সম্ভব নয়। আবার রেল চলাচলের সংখ্যা খুব বেশি নয়। এই অবস্থায় রাজ্য চাইছে যোগাযোগ আরও মসৃণ করতে সড়ক পথে জোর দেবে।