কাতারে ভাল মাইনের চাকরির ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে বলে জানায় মুম্বইয়ের এক রিক্রুটিং এজেন্সি ৷ প্রথমে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় দুবাই, সেখান থেকে সৌদি আরবে। ইয়ানবু এলাকায় একজনের বাড়িতে দাস হিসেবে কজ করতেন তিনি ৷
বর্তমানে উড়ুপির একটি হাসপাতালে তার চিকিৎসা চলছে ৷ তিনি জানান, ইয়ানবুতে দিন রাত খাটতে হত ৷ শেখের তিনটি ম্যানসন ছিল ৷ তার মা, তিনজন বউ ও ছেলেমেয়েদের জন্য সারাদিন খাটতে হত ৷ জন্তুর মতো তার উপর অত্যাচার করা হত ৷ বাড়ির ছেলেমেয়েরা তাকে গাড্ডামা বলে ডাকত যার অর্থ দাস ৷
advertisement
জাসিন্থা জানান তাকে বাড়িতে আটকে রাখা হত ৷ বাড়ির বাইরে যাওয়ার অনুমতি ছিল না ৷ পালানোর চেষ্টা করল পুলিশ তাকে ধরে ফেলে এবং শেখের বাড়িতে ফেরত পাঠিয়ে দেয় ৷ এরপর থেকে তার উপর আরও অত্যাচার বেড়ে যায় ৷
শেষ পর্যন্ত একটি উড়ুপির একটি মানবাধিকার সংস্থার সাহায্যে ভারতে ফিরতে সফল হয় ৷