চিঠিতে তৃণমূল কংগ্রেস লিখেছে, ভোট-বিধিতে বদল অসাংবিধানিক ৷ এই পরিবর্তন খামখেয়ালি, দূরভিসন্ধিমূলক সিদ্ধান্ত ৷ তৃণমূল কংগ্রেসের আশঙ্কা, এতে ব্যালটের গোপনীয়তা লঙ্ঘিত হবে ৷ একইসঙ্গে এই বিধিতে ভোটে কারচুপি হতে পারে অভিযোগ তৃণমূলের৷
কোনও আলোচনা ছাড়া একতরফা এই সিদ্ধান্ত কেন? প্রশ্ন তুলে চিঠিতে নয়া নিয়মের একাধিক কারণ নিয়ে সওয়াল করেছে তৃণমূল ৷ তাদের মতো, এতে খরচা বাড়বে ৷ চিঠিতে অবিলম্বে এই নতুন নিয়ম প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। আরও বলা হয়েছে, দেশের মোট জনসংখ্যার মাত্র ৬ শতাংশ মানুষের বয়স ৬৫ বছরের উপরে। ভোটবিধি বদলে প্রবীণদের প্রতি বৈষম্য করা হচ্ছে ৷ একইসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বয়সও যে ৬৫ বছরের উর্ধ্বে, সেই কথা মনে করিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল নির্বাচন কমিশনের উদ্দেশে প্রশ্ন ছুঁড়ে তৃণমূল লিখেছে, প্রধানমন্ত্রীর বয়স ৬৫ -এর উপরে হলেও তিনি প্রচারে অংশ নেবেন তবে ভোট দেবেন পোস্ট্যাল ব্যালেটে ৷ এটা খুবই হাস্যকর বিষয় ৷ উল্লেখ্য, শুধু প্রধানমন্ত্রীই নন, এই মুহূর্তে ১৩ টি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর বয়সও ৬৫ বছরের বেশি ৷
advertisement