কর্মসূচি হবেই আগেই জানিয়েছে অভিষেক বন্দোপাধ্যায়। প্রয়োজনে সব সাংসদ-বিধায়ক রাজঘাটে যাবেন জানিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এ দিনের চিঠিতে ডেরেক লেখেন ‘‘পশ্চিমবঙ্গের মনরেগার কর্মীরা আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে ৪ অক্টোবর পর্যন্ত দিল্লির বিভিন্ন এলাকায় ধর্না কর্মসূচি করবেন। সেই উপলক্ষে রামলীলা ময়দানে প্রায় ৫০ হাজার মানুষের জন্য থাকার ব্যবস্থা করতে চায় তৃণমূল।’’
advertisement
২ অক্টোবর নিয়ে দিল্লিতে তৃণমূলের কর্মসূচির অনুমতি আগেই নাকচ করেছিল দিল্লি পুলিশ। আগামী ২ অক্টোবর কেন্দ্রীয় বঞ্চনা নিয়ে কর্মসূচি ছিল তৃণমূলের। রামলীলা ময়দানে থেকে দিনভর এই কর্মসূচি পালনের পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু সেই কর্মসূচিরই অনুমতি মেলেনি। দিল্লি পুলিশের তরফে সেই ‘নিষেধ’ জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল এ রাজ্যের শাসক দলকে।
এর আগে তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেছিলেন, ”২ অক্টোবর আমাদের ধর্না ছিল দিল্লিতে, রামলীলা ময়দান আমরা চেয়েছিলাম। এখন দিল্লি পুলিশ সেটি নাকচ করে দিয়েছে। ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে ৪ অক্টোবর পর্যন্ত আমরা রামলীলা ময়দানটা চাইছি। ২ অক্টোবর সভা হবে। ২৩ অগাস্ট আমরা সেইগুলো জমা দিয়েছিলাম। দিল্লি পুলিশ আচমকা ২৮ অগাস্ট জানিয়ে দিয়েছে আগে থেকে বুকিং শুরু করা উচিত ছিল। আগে থেকে বুকিং হয়ে গিয়েছে। তাই আপনাদের দেওয়া যাবে না।” ফের আবার চিঠি দিল দিল্লি পুলিশ।
দিল্লির একাধিক জায়গায় ধরনা কর্মসূচির টার্গেট নেওয়া হয়েছে। কিন্তু এতজন কর্মী-সমর্থকের থাকার জন্য তাঁবুর ব্যবস্থা করতে পুলিশের থেকে কোনও সবুজ সংকেত এখনও পাননি তৃণমূল নেতৃত্ব।
