উত্তরপ্রদেশের তৃণমূল নেতা নীরজ রাই আজই স্থানীয় থানায় যোগাযোগ করেন, নতুন করে চিঠিও দেন অনুতমি চেয়ে। নিউজ18 -কে তিনি বলেন, "আমরা তাদের অনেক আগেই চিঠি দিয়েছিলাম চিঠির প্রতিলিপি মেইল করেছিলাম। কিন্তু এখন তারা বলছে তারা অনুমতি দিতে অক্ষম। আসলে যোগী সরকার কোনো প্রতিপক্ষ চায় না, তাই এই ধরনের আচরণ।"
২১ জুলাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যে ভাষণ দেন তা সম্প্রচারিত হয়েছিল ত্রিপুরা উত্তরপ্রদেশের মতো রাজ্যগুলিতে। সেই ভাষণ থেকে প্রেরণা নিয়েই পেট্রোপণ্যের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে রাস্তায় নামেন তৃণমূল কর্মীরা। তখনই তাদের গ্রেফতার করে বলা হয় যে কোনও মিছিল বা অনুষ্ঠানের জন্য ১০ দিন আগে অনুমতি চাইতে হবে। নিয়মকে মান্যতা দিয়েই এই নব্য কর্মসূচির জন্য ছাড় দিচ্ছে না লখনৌ প্রশাসন।
advertisement
প্রসঙ্গত গুজরাটেও তৃণমূল এখনও পর্যন্ত খেলা হবে দিবস পালনের অনুমতি পায়নি। এখানেও বিস্তর চিঠি পাঠানো হয়েছে কিন্তু উত্তর আসেনি প্রশাসনের তরফে। অন্য দিকে ত্রিপুরাতেও এখনও সংশয় রয়েছে খেলা হবে দিবস নিয়ে। যদিও কোথাও চেষ্টা করছেন না তৃণমূল নেতাকর্মীরা। যদি দেশের কোনও রাজ্যে এই কর্মসূচি ব্যাহত হয় তাহলে দেশজুড়ে প্রতিবাদ করবে তৃণমূল, এমনটাই অন্দরের খবর।