কেন ও কী ভাবে এনকাউন্টার? সাইবারাবাদ পুলিশের দাবি, ওদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছিল৷ সেই সময়ই পালাতে চেষ্টা করে৷ সাইবারাবাদ পুলিশের কমিশনার ভি সি সজ্জানারের কথায়, 'ওদের কে আমরা জেরা করছিলাম৷ কী ভাবে ঘটনাটি ঘটায় ওরা৷ হঠাত্ ওরা আমাদের উপর হামলা চালায়৷ তারপর পালাতে শুরু করে৷ আমরা ওদের আত্মসমর্পণ করতে বলি৷ ওরা শোনেনি৷ কোনও উপায় না দেখে আমরা গুলি চালাই৷ ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় ৪ জনের৷'
advertisement
বেঙ্গালুরু-হায়দরাবাদ ৪৪ নম্বর জাতীয় সড়কে ব্রিজের নীচেই চিকিত্সক তরুণীর দেহ ধর্ষণের পর খুন করে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল৷ ঠিক ওই জায়গাতেই এনকাউন্টারে মৃত্যু হয়েছে ৪ অভিযুক্তের৷ গত ২৭ নভেম্বর ধর্ষণ ও খুনের ঘটনাটি ঘটেছিল৷
সাইবারাবাদ পুলিশের স্পেশাল অপারেশন টিম অভিযুক্তদের চেরাপল্লি সেন্ট্রাল জেল থেকে চেরাপল্লি কারভার্টে নিয়ে যাচ্ছিল৷ তখনই অভিযুক্তরা পালানোর চেষ্টা করে বলে দাবি পুলিশের৷
এনকাউন্টারে ৪ অভিযুক্তের মৃত্যুর খবরে খুশি ধর্ষিত তরুণীর পরিবার৷ হায়দরাবাদ ধর্ষিতা তরুণীর বাবার কথায়, 'তেলঙ্গানা সরকার ও পুলিশকে ধন্যবাদ৷ আমার মেয়ের আত্মা এ বার শান্তি পেল৷'
