গত শুক্রবার রাজ্যসভায় পেশ হয় দণ্ডসংহিতা নিয়ে সংসদীয় কমিটির রিপোর্ট। সেখানে বলা হয়েছে, ছাপার একটিও ভুল এই আইন প্রণনয়নের উদ্দেশ্য ব্যাহত করতে পারে এবং আইনটি সম্পর্কে মানুষের মধ্যে ভুল ধারণা তৈরি হতে পারে। ফলে, মন্ত্রককে এই ভুল সংশোধন করতে হবে।” সংসদীয় কমিটির রিপোর্টে মেয়াদ উত্তীর্ণ বা জাল খাদ্য অথবা পানীয় বিক্রি করলে নূন্যতম ৬ মাসের কারাদণ্ড এবং ২৫,০০০ টাকা জরিমানা সুপারিশ করা হয়েছে। জাল খাদ্য এবং পানীয় সামগ্রীর প্রভাবের কথা বিবেচনা করে সংসদীয় কমিটি জানিয়েছে, যে শাস্তির বিধান দেওয়া হয়েছে খসড়া আইনে, তা পর্যাপ্ত নয়।
advertisement
বর্তমান আইন অনুযায়ী, জাল খাদ্য অথবা পানীয় সামগ্রী বিক্রি করার অপরাধে ৬ মাস পর্যন্ত জেল অথবা ১,০০০ টাকা জরিমানা অথবা অপরাধ বিবেচনা করে দু’টোই হতে পারে। এই বিল আনার প্রয়োজনীয়তা নিয়েই প্রশ্ন তুলেছে তৃণমূল। ডেরেক ও ব্রায়েনের বক্তব্য, যেখানে আইনের ৯০ শতাংশই পুরনো আইন থেকে তুলে বসানো, সেখানে এই নতুন করে আইন প্রণয়নের কী প্রয়োজনীয়তা ছিল? তাঁর লিখিত আপত্তিতে উল্লেখ, পর্যাপ্ত সংখ্যক বিশেষজ্ঞের সঙ্গে আলোচনা করা হয়নি।
এ দিকে প্যারোলে থাকা বা সাময়িক মুক্তি পাওয়া বন্দিদের ওপর নজরদারি বাড়াতে রাজ্যগুলিকে একগুচ্ছ সুপারিশ পাঠাল কেন্দ্রীয় সরকার। প্যারোলে মুক্তি পাওয়া বন্দিদের ওপর নজরদারি চালাতে এবং তাদের গতিবিধি নজরে রাখতে বন্দিদের ওপর যন্ত্র বসানোর সুপারিশ করেছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক।