পুলিশের নোটিস অনুযায়ী, বিজেপি-র সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) পদে থাকা বি এল সন্তোষ নির্দিষ্ট দিনে হাজিরা না দিলে তাঁকে গ্রেফতারও করতে পারে পুলিশ৷ ইতিমধ্যেই বিধায়ক কেনাবেচার এই অভিযোগের মামলা হাইকোর্ট পর্যন্ত গড়িয়েছে৷ হাইকোর্ট অবশ্য তদন্ত চালিয়ে যাওয়ার জন্য পুলিশকে অননুমতি দিয়েছে৷ তবে একজন বিচারপতির পর্যবেক্ষণে তদন্ত চলবে৷
আরও পড়ুন: আজ থেকে গুজরাতের ভোট প্রচারে বাংলার পদ্ম সভাপতি সুকান্ত মজুমদার
advertisement
তেলেঙ্গানার একটি ফার্ম হাউসে টিআরএস-এর চার বিধায়ককে একশো কোটি টাকার প্রস্তাব দেওয়া হয় বলে অভিযোগ ওঠে৷ এই অভিযোগে তিনজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ৷ তিন জনই অবশ্য জামিন পেয়ে গিয়েছেন৷
আরও পড়ুন: হিন্দু নিপীড়ণে উদ্বিগ্ন ভারত, বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে বার্তা অমিত শাহের
একদিকে তেলেঙ্গানায় নিজেদের প্রভাব আরও বাড়ানোর চেষ্টা করছে বিজেপি৷ অন্যদিকে সর্বভারতীয় ক্ষেত্রে নিজের দলকে আরও বিস্তৃত করার লক্ষ্য নিয়েছেন তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাও৷ ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে নিজের দলের নাম তেলেঙ্গানা রাষ্ট্র সমিতি থেকে বদলে ভারত রাষ্ট্র সমিতি করেছেন তিনি৷
এসবের মধ্যেই কয়েকদিন আগে বিজেপি-র বিরুদ্ধে নিজের দলের চার বিধায়ককে একশো কোটি টাকার বিনিময়ে দলে টানার অভিযোগে সরব হন কেসিআর৷ অভিযোগের সমর্থনে একটি ভিডিও ক্লিপও প্রকাশ করেন তিনি৷