একটি ইংরেজি দৈনিকের প্রকাশিত খবর পাওয়া অনুযায়ী, কুড়ি বছর আগের একটি মামলায় সু্প্রিম কোর্ট এই রায় দেয় ৷ রায় দিতে গিয়ে বিচারপতি পিণাকীচন্দ্র ঘোষ এবং বিচারপতি নিজেদের পর্যবেক্ষণে বিচারপতিরা বলেন, ধর্ষণের অভিযোগ আনা মহিলা যে প্রমাণ অথবা বক্তব্য আদালতে জমা দেন, তা গুরুত্ব দিয়ে অবশ্যই বিচার করা উচিত, কিন্তু কখওনই সেই প্রমাণকে চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করা উচিত নয়।
advertisement
প্রায় কুড়ি বছর আগে বেঙ্গালুরুতে এক পরিচারিকা, তিন জন ব্যক্তির ওপর ধর্ষণের অভিযোগ আনে ৷ কিন্তু ধর্ষিতার জমা দেওয়া স্বাক্ষ্য প্রমাণ, সঠিক প্রমাণ মনে হয়নি আদালতের কাছে ৷ শুধু তাই নয়, ঘটনাস্থলের পারিপার্শ্বিক প্রমাণও অভিযোগের পক্ষে যায় না বলেই মত দেন বিচারপতিরা।
ধর্ষিতা মহিলার এক সঙ্গী বয়ানের সময় আদালতকে জানায়, দিনের বেলা অভিযোগকারিণী পরিচারিকা হলেও, রাতের বেলা এই মহিলা দেহ ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন৷ অভিযুক্ত তিন ব্যক্তির সঙ্গে আর্থিক লেন-দেন নিয়ে বচসা হওয়ায় ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ আনেন মহিলা ৷