এছাড়াও সর্বোচ্চ আদালতের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে কাশ্মীরে বারবার ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে ৷ আরও বলা হয়েছে ক্ষমতার অপব্যবহার হয়েছে ৷ সুপ্রিম কোর্টের রায়ের প্রেক্ষিতে তৎপরতার সঙ্গে হোটেল, হাসপাতাল, বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে ইন্টারনেট পরিষেবা চালু করার কথা বলা হয়েছে ৷ একইসঙ্গে স্কুল কলেজগুলিতে স্বাভাবিক ছন্দে পরীক্ষা শুরুর কথাও বলা হয়েছে ৷ কাশ্মীরের বাজার খোলা রয়েছে, এবং পরিস্থিতি সবসময়েই খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট ৷
advertisement
আরও পড়ুন - নৈহাটির বিস্ফোরণে রাজনৈতিক মদত? প্রশ্ন তুললেন রাজ্যপাল
সুপ্রিম কোর্ট একাধিক আবেদনের শুনানি ছিল তারমধ্যে অন্যতম ছিল কংগ্রেস নেতা গুলাম নবী আজাদের আবেদন ৷ যিনি কাশ্মীরে ইন্টারনেট ব্যবহারে স্থগিতাদেশের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন ৷ নভেম্বরের ২৭ তারিখ বিচারপতি এন ভি রামানা, আর সুভাষ রেড্ডি ও বিআর গাভাইয়ের বেঞ্চ কাশ্মীরে ইন্টারনেট ব্যবহারের ওপর স্থগিতাদেশ জারি করেছিল ৷
আরও দেখুন