পুলিশ জানিয়েছে, ছাত্র বিহারের নালন্দার বাসিন্দা ছিলেন এবং কোটায় মেডিকেল প্রবেশিকা পরীক্ষা (NEET) এর জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। ঘটনার দিন হোস্টেলের মালিক পুলিশকে জানায় যে ছাত্র দীর্ঘক্ষণ তার ঘরের দরজা খুলছে না। এরপর পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দরজা ভেঙে দেখে যে সে ফাঁসিতে ঝুলছে। ছাত্র তার ঘরের ভেতরে একটি রডের সাহায্যে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছে।
advertisement
ছাত্রের মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠিয়েছে। পুলিশের তরফ থেকে জানানো হয়েছে যে, আত্মহত্যার কারণ এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি এবং তারা তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে।
এই ঘটনা এমন সময় ঘটলো, যখন রাজস্থানের কোচিং বিল নিয়ে রাজনৈতিক উত্তেজনা চলছে। কোটার কোচিং সেন্টারগুলোর ওপর নিয়ন্ত্রণ আনতে “রাজস্থান কোচিং সেন্টার বিল, ২০২৫” বিধানসভায় উত্থাপিত হলেও তা পাশ হয়নি। বিতর্কের কারণে বিলটিকে এখন সিলেক্ট কমিটির কাছে পাঠানো হয়েছে।
কোটায় একের পর এক ছাত্রের আত্মহত্যার ঘটনা অভিভাবকদের উদ্বেগ বাড়িয়ে তুলছে। ছাত্রদের মানসিক চাপ ও কোচিং সেন্টারগুলোর ভূমিকা নিয়ে এখন সমাজে প্রশ্ন উঠছে।