পশ্চিমবঙ্গের ছাত্রটি কোটার ওয়াকফ নগর এলাকায় থাকতেন। গত বছর থেকে কোটায় থাকা শুরু করেছিল সে। ডাক্তারি পড়ার ইচ্ছে ছিল তাঁর। তাই তিনি NEET-এর প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। তার মধ্যেই ঘটে যায় এই মর্মান্তিক ঘটনা। কোটার একটি প্রাইভেট কোচিং সেন্টার ছাত্র-ছাত্রীদের প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য তৈরি করে৷ সেখানেই সে পড়ত।
আরও পড়ুন: একের পর এক রেল দুর্ঘটনা! সুরক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে জরুরি বৈঠক রেলমন্ত্রীর
advertisement
ছাত্রটি যে বাড়িতে ভাড়া থাকত সেখানকার অন্য ছাত্ররা পুলিশকে জানায়, তাঁরা তাঁকে শেষবার বিকেল ৪টের সময় দেখেছিল। সন্ধ্যা ৭টা বেজে যাওয়ার পরও সে ঘর থেকে বের হয়নি। এমনকী তাঁকে বহু বার ফোন করা হলেও সে ফোন ধরেনি। তারপর ছাত্ররাই বাড়িওয়ালাকে জানায়। তিনি পুলিশকে খবর দেন।
আরও পড়ুন: বেহালায় বিরাট চুরি! ২০ লক্ষ টাকার গয়না লোপাট, অর্ধেক আপেল খেয়ে টেবিলেই রেখে গেল চোর
এখনও পর্যন্ত কোনও সুইসাইড নোট পাওয়া যায়নি, পুলিশ জানিয়েছে, ছাত্রের পরিবারের সদস্যদের জানানো হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে।
কোটায় ছাত্র-ছাত্রীরা কেন এই ভাবে আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছে তা নিয়ে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠছে। শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে কতটা ভাবা হচ্ছে? চাপই বা কেমন থাকে সেই সবটাই ভাবার বিষয়। প্রসঙ্গত, রাজ্য সরকার গত বছর কোচিং সেন্টারগুলির জন্য নির্দেশিকা জারি করে জানায় শিক্ষার্থীদের চাপমুক্ত রাখতে যাতে তাঁরা নানা রকম পদক্ষেপ নেয়।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F