দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি সচিন দত্তা জানিয়েছেন, কোনও ব্যক্তির শিক্ষা সংক্রান্ত নথি, তাঁর ডিগ্রির রেজাল্ট এবং তাঁর নম্বর সংক্রান্ত নথি তথ্যের অধিকার আইনের ৮(১)(জে) ধারা অনুযায়ী ‘ব্যক্তিগত তথ্যে’র আওতায় পড়ে৷
বিচারপতি দত্তা জানিয়েছেন, ”যতদূর পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের ডিগ্রি, ফলাফল, মার্কশিট ইত্যাদির বিবরণ/বিষয়বস্তু (যা বিতর্কিত RTI আবেদনের বিষয়বস্তু) সম্পর্কিত তথ্য/তথ্যের ক্ষেত্রে, RTI আইনের ধারা 8(1)(j) অনুসারে বিষয়টি সন্দেহের বাইরে রাখা হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে, এই ধরনের তথ্য/তথ্য নিঃসন্দেহে ‘ব্যক্তিগত তথ্য’৷”
advertisement
আরও পড়ুন: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে অত্যন্ত বড় সূত্র লুকিয়ে এক শ্বশুরবাড়িতে! কী আছে সেখানে? গিয়ে চমকে উঠল ইডি
এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পড়াশোনা ও ডিগ্রি সংক্রান্ত খুঁটিনাটি এবং কাগজপত্রও প্রকাশ করার নির্দেশকে বাতিল করে আদালত। এদিনের নির্দেশে আদালত জানিয়েছে, ”আইন কোনও তৃতীয় পক্ষের কাছে নম্বর/গ্রেড প্রকাশের অনুমতি দেয় না। শিক্ষার্থীদের অ্যাকাডেমিক রেকর্ড পরিচালনার ক্ষেত্রে আস্থা৷”