লালফিতের ফাঁসে হাঁসফাঁস। আস্থা হারানো অবস্থায় বেরিয়ে আসে চাপা দীর্ঘশ্বাস! তিন বছর আগে এমনই ভয়াবহ অভিজ্ঞতার সাক্ষী হয়েছিলেন শিলচরের বড়খোলার বাসিন্দা সুচন্দ্রা রায়চৌধুরী। কী হয়েছিল?
নাগরিকত্বের প্রমাণ নেই। এই অভিযোগে তুলে নিয়ে গিয়েছিল অসমের পুলিশ। প্রথমে তিন দিন ডিটেনশন ক্যাম্পে। ডিটেনশন ক্যাম্প। নিজভূমেও যেন পরবাসী। আদালতে তিন মাস মামলা চলার পর নাগরিকত্ব ফিরে পাওয়া। কিন্তু, ততদিনে রিক্ত সুচন্দ্রা। ভেঙে গিয়েছে সব আশা-ভরসা। সেই আতঙ্ক তাজা তিন বছর বাদেও।
advertisement
গালভরা নাম ডিটেনশন ক্যাম্প। আসলে তা যেন জেলেরই একটি অংশ। আর সেখানে অন্যান্য বন্দিদের সঙ্গেই রাখা হয় ডি ভোটারদের।
শুধু সুচন্দ্রাই নয়, এমন ভয়াবহ অভিজ্ঞতার সাক্ষী অনেকেই।
Location :
First Published :
April 15, 2019 8:54 PM IST