মুশারফের মতো আরও বিয়াল্লিশ জন বাঁচতে পারতেন যদি এই কারখানার গেট খোলা থাকত। শনিবার মাঝরাত পর্যন্ত গাড়িেত মাল তোলার পর তখন সবে শুয়েছিলেন শ্রমিকরা। রবিবার ভোর চার থেকে সাড়ে চারটে মধ্যে আগুন লাগে উত্তর দিল্লির রানি ঝাঁসি রোডের এই কারখানায়। অধিকাংশ শ্রমিক দমবন্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান। কিন্তু কে তালা দিয়েছিল গেটে ?
advertisement
এখনও এ ভাবেই পোড়া অবস্থায় আনাজ মান্ডির এই কারখানা। যেখানে সোমবার সকালেও আগুন লাগে। দমকলের তৎপরতায় দ্রুত নিভিয়ে ফেলা হয়। রবিবার কী ভাবে লেগেছিল আগুন ?
এদিনই আদালতে পেশ করা হয় ঘটনায় গ্রেফতার কারখানা মালিক রিহান এবং ম্যানেজার ফুরখানকে। পরিসংখ্যান বলছে, রাজধানীতে পঞ্চাশের বেশি এমন অনেক বেআইনী কারখানা আছে যা প্রশাসনের নাকের ডগায় জনবসতির মধ্যেই চলছে রমরমিয়ে। দিল্লি পুলিশের দাবি, এই বাড়ির মধ্যেই ছিল আরও বারোটির বেশি বেআইনী কারখানা। যেখানে মজুত ছিল প্রচুর পরিমাণে দাহ্য।