এর আগে ভারতের তরফে দাবি করা হয়েছিল, পাঠানকোট হামলার পিছনে হাত ছিল পাক জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই মহম্মদের ৷ এর পর থেকেই ভারত-পাক নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক নিয়ে শুরু হয় চাপানউতোর ৷ ভারতের তরফে জানানো হয়, পাকিস্তান যদি এই বিষয়ে দ্রুত কোনও পদক্ষেপ না নেয় তাহলে বাতিল করা হবে বৈঠক ৷ রবিবার পাঠানকোট জঙ্গি হামলার তদন্ত নিয়ে পাকিস্তানের উপর চাপ বাড়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও ৷ এরপরই একটি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক যৌথ তদন্ত দল গড়ার নির্দেশ দেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ৷এদিনের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ মন্ত্রী নিসার আলি খান, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল নাসির খান জাঞ্জুয়া, প্রধানমন্ত্রী বিদেশ বিষয়ক উপদেষ্টা সরতাজ আজিজ, শরিফের বিদেশ সংক্রান্ত বিশেষ সহযোগী তারিক ফতেমি ও অর্থমন্ত্রী ঈশাক দার।
advertisement
ভারত-পাক সম্পর্কের চেনা ছবি পাল্টিয়ে দু’দেশের মধ্যে সুসম্পর্ক বজায় রাখার প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন শরিফ ৷ ভারতীয় গোয়েন্দা রিপোর্টে জানানো হয় পাকিস্তানের পাক মদতপুষ্ঠ একটি জঙ্গি সংগঠন হামলা চালায় পাঠানকোটে ৷ দাবির স্বপক্ষে তথ্যপ্রমানও দিয়েছে ভারত। এদিন পুরো বিষয়টি স্বচ্ছতার সঙ্গে খতিয়ে দেখার ও জনসম্মুখে তা প্রকাশ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন শরিফ ৷