ছুরিকাঘাতে আহত ছাত্রটি সিন্ধি সম্প্রদায়ের ছিল। তার মৃত্যুর খবর পেয়ে ভোরে স্কুলে বিপুল সংখ্যক সেই সম্প্রদায়ের মানুষ স্কুলের সামনে জড়ো হন। অভিযুক্ত ছেলেটি মুসলিম সম্প্রদায়ের ছিল। এই ঘটনায় পড়ুয়ার বাবা-মা, হিন্দু সংগঠন এবং অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ (এবিভিপি) -র কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। বিক্ষোভকারীরা স্কুল প্রাঙ্গণে ভাঙচুর চালায় এবং এমনকি স্কুল কর্মীদের উপরও হামলা চালায় বলে জানা গেছে।
advertisement
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি হওয়ায় স্কুলে বিশাল সংখ্যক পুলিশ বাহিনী মোতায়েন রয়েছে৷ বিক্ষোভকারীদের সঙ্গেও পুলিশের সংঘর্ষ হয়৷ যে ছুরি মেরেছে সেই নবম শ্রেণির ছাত্রকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। পুলিশ জুভেনাইল আইনের অধীনে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে৷
ঘটনার জন্য জবাবদিহির দাবিতে অভিভাবক এবং হিন্দু গোষ্ঠীগুলি স্কুলের অধ্যক্ষ এবং পরিচালন কমিটির বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছে। বিষয়টির পূর্ণাঙ্গ তদন্ত চলছে।